➤Rule-1 ⇨শব্দের শুরুতে KN থাকলে তার উচ্চারণ হবে “ন” এক্ষেত্রে K অনুচ্চারিত থাকে। উদাহরণ: ☞Knowledge (নলেজ) – জ্ঞান ☞Knight (নাইট) – অশ্ব। ☞Knee (নী) – হাটু। ➤Rule-2 ⇨W এর পরে h/r থাকলে w উচ্চারণ হয় না। উদাহরণ: ☞Write (রাইট) – লেখা। ☞Wrong (রং) – ভুল। ☞Who (হু) – কে। ☞Wrestling (রেস্টলিং) – কুস্তি। ➤Rule-3 ⇨শব্দের শেষে “e” থাকলে “e” এর উচ্চারণ হয়না। উদাহরণ: ☞Name (নেইম) – নাম। ☞Come (কাম) – আসা। ☞Take (ঠেইক) – নেওয়া। ☞Fake (ফেইক) – ভূয়া। ➤Rule-4 ⇨M+B পর পর থাকলে এবং B এর পর কোন Vowel না থাকলে B উচ্চারিত হয় না। উদাহরণ: ☞Bomb (বম) – বোমা। ☞Comb (কৌম) – চিরুনি। ☞Thumb (থাম) – হাতের বুড়ো আঙ্গুল। ☞Thumbnail (থামনেল) – ছোট। ➤Rule-5 ⇨Word এর শেষে I G N থাকলে তার উচ্চারণ “আইন” হয়। এ ক্ষেত্রে G অনুচ্চারিত থাকে। ☞Design (ডিজাইন) – আকা। ☞Resign (রিজাইন) – পদত্যাগ করা। ☞Reign (রেইন) – রাজত্ব। ☞Feign (ফেইন) – উদ্ভাবন করা। ➤Rule- 6 ⇨L+ M পর পর থাকলে এবং পরে vowel না থাকলে L অনুচ্চারিত থাকে। উদাহরণ: ☞Calm (কাম) – শান্ত। ☞Alms (আমজ) – ভিক্ষা। ☞Palm (পাম) – তালগাছ। ➤Rule- 7 ⇨শব্দে T থাকলে T এর পরে U থাকলে T এর উচ্চারণ “চ” এর মত হয়। উদাহরণ: ☞Lecture (লেকচার) – বক্তৃতা। ☞Century (সেঞ্চুরী) – শতক। ☞Furniture (ফার্নিচার) – আসবাবপত্র। ☞Structure (স্ট্রাকচার) – গঠন। ➤Rule-8 ⇨Consonant+ I A+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে, I A এর উচ্চারণ (আইঅ্যা) মত হয়। উদাহরণ: ☞Dialogue (ডায়ালগ) – কথোপকথন। ☞Diamond (ডায়ামন্ড) – হীরক। ☞Liar (লায়ার) – মিথ্যাবাদী। ☞Liability (লাইয়াবিলিটি) – দায়। ➤Rule-9 ⇨I+ R+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে “I” এর উচ্চারণ “আই” না হয়ে “অ্যা” হয়। উদাহরণ: ☞First (ফার্স্ট) – প্রথম। ☞Birth (র্বাথ) – জন্ম। ☞Bird (বার্ড) – পাখি। ☞Circle (সার্কেল) – বৃত্ত। ➤Rule-10 ⇨৩ বর্ণ বিশিষ্ট Word এ Consonant+ I+ E এভাবে ব্যবহৃত হলে তার উচ্চারণ “আই” এর মত হয়। উদাহরণ: ☞Mice (মাইস) – ইদুর। ☞Rice (রাইস) – চাউল। ☞Wise (ওয়াইস) – বিজ্ঞ ☞Size (সাইজ) – আয়তন। ➤Rule-11 ⇨Consonant+ U+ Consonant এভাবে word গঠিত হলে U এর উচ্চারণ “আ” এর মত হয়। উদাহরণ: ☞Null (নাল) – বাতিল ☞But (বাট) – কিন্তু। ☞Nut (নাট) – বাদাম ☞Cut (কাট) – কাটা। ➤Rule-12 ⇨I G H এর উচ্চারণে G উচ্চারিত হয় না। সেই অংশটুকুর উচ্চারণ “আই” হবে। উদাহরণ: ☞Night (নাইট) – রাত্র। ☞Sight (সাইট) – দৃশ্য। ☞Might (মাইট) – হতে পারে। ➤Rule-13 ⇨“I O” এর উচ্চারণ সাধারণত “আইয়” হয়। উদাহরণ: ☞Violet (ভাইয়লেইট) – বেগুনী রঙ। ☞Biology (বাইয়োলজি) – জীব বিদ্যা। ☞Biography (বাইয়োগ্রাফি) – জীবনী। ☞Violation (ভাইয়লেশন) – ভঙ্গ। ➤Rule-14 ⇨Consonant এর পর “AI” এর উচ্চারণ সবসময় “এই” বা “এয়্যা” হয়। উদাহরণ: ☞Rail (রেইল) – রেলের লাইন। ☞Nail (নেইল) – পেরেক ☞Straight (স্ট্রেইট) – সোজা। ➤Rule-15 ⇨O+ consonant+ U+ consonant+ A/E/I এভাবে word গঠিত হলে, U এর উচ্চারণ “ইউ” এর মত হয়। উদাহরণ: ☞Document (ডকিউমেন্ট) – দলিল। ☞Procurement (প্রকিউরমেন্ট) – চেষ্টা দ্বারা পাওয়া। ➤Rule-16 ⇨I+ R+ E এর ক্ষেত্রে যদি বর্ণ তিনটি word এর শেষে থাকে তবে এর উচ্চারণ “আয়্যা” হয়। উদাহরণ: ☞Dire (ডায়্যার) – ভয়ংকর। ☞Mire (মায়্যার) – কাদা। ☞Admire (এ্যাডমায়্যার) – তারিফ করা। ➤Rule-17 ⇨U I + consonant এরপর vowel না থাকলে U I এর উচ্চারণ “ই” এর মত হয়। উদাহরণ: ☞Guilty (গিল্টি) – দোষী। ☞Guilt (গিল্ট) – দোষ। ☞Build (বিল্ড) – নির্মাণ করা। ➤Rule-18 ⇨E A+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং R যদি word এর শেষ বর্ণ হয় তাহলে E A এর উচ্চারণ “ঈঅ্যা” হবে। ☞Dear (ডিয়্যার) – প্রিয়। ☞Fear (ফিয়্যার) – ভয়। ☞Bear (বিয়্যার) – বহন করা। ➤Rule-19 ⇨EA+ R+ consonant এভাবে word গঠিত হলে, EA এর উচ্চারণ “অ্যা” হবে। উদাহরণ: ☞Heart (হার্ট) – হৃদয়। ☞Earth (আর্থ) – পৃথিবী। ☞Earn (আর্ন) – আয় করা। ➤Rule-20 ⇨Consonant+ EA+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে EA এর উচ্চারণ ঈ হবে। ☞Feather (ফেদার) – পালক। ☞Tread (ট্রেড) – পদদলিত করা। ☞Leader (লিডার) – সর্দার। ➤Rule-21 ⇨শব্দস্থিত EE+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে R যদি word শেষ অক্ষর হয় তাহলে EE এর উচ্চারণ “ইঅ্যা” হবে। উদাহরণ: ☞Peer (পিয়্যার) – সমকক্ষ। ☞Steer (স্টিয়্যার) – হাল ধরা। ☞Deer (ডিয়্যার) – হরিণ। ➤Rule-22 ⇨P+ S পরপর থাকলে এবং P এর আগে কোন vowel না থাকলে P অনুচ্চারিত থাকে। উদাহরণ: ☞Psyche (সাইকি) – আত্মা ☞Psycho (সাইকো) – মন। ☞Psora (সৌরা) – খোসপাচঁড়া। ➤Rule-23 ⇨শব্দস্থিত STL এর উচ্চারণ হয় “সল্” এখানে T অনুচ্চারিত থাকে। উদাহরণ: ☞Bustle (বাসল্) – অতিশয় কর্ম ব্যস্ততা। ☞Rustle (রাসল) – খসখস শব্দ। ☞Nestle (নেসলে) – বাসা বাঁধা ➤Rule-24 ⇨ইংরেজি শব্দের শেষে TCH থাকলে এর উচ্চারণ হয় “চ”। উদাহরণ: ☞Batch (ব্যাচ) – ক্ষুদ্রদল। ☞Match (ম্যাচ) – ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। ☞Scratch (স্ক্র্যাচ) – আচঁড়ের দাগ। ➤Rule-25 ⇨শব্দস্থিত OA+ R থাকলে, OA এর উচ্চারণ হবে “অ্য”। উদাহরণ: ☞Board (বোর্ড) – মোটা শক্ত কাগজ। ☞Boar (বোর) – শূকর। ☞Boat (বোট) – নৌকা। ☞Road (রোড) – রাস্তা। ➤Rule-26 ⇨E+ consonant (R ছাড়া) + E এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং তার পর আর কিছু না থাকলে প্রথম E এর উচ্চারণ হয় “ঈ” এবং দ্বিতীয় E অনুচ্চারিত থাকে। উদাহরণ: ☞Complete (কমপ্লীট) – সম্পূর্ণ। ☞Mete (মীট) – অংশ ভাগ করে দেয়া। ➤Rule-27 ⇨শব্দস্থিত OE এর উচ্চারণ হয় “ঈ”। উদাহরণ ☞Phoenix (ফীনিক্স) – রুপ কথার পাখি বিশেষ। ☞Amoeba (এ্যামিবা) – ক্ষুদ্র এক কোষী প্রাণী। ➤Rule-28 ⇨Consonant এরপর OI এর উচ্চারণ হয় “অই”। উদাহরণ: ☞Coin (কইন) – মুদ্রা। ☞Foil (ফইল) – পাত। ☞Join (জইন) – যোগদান করা। ➤Rule-29 ⇨শব্দস্থিত OA+ Consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে OA এর উচ্চারণ হয় “ঔ”। উদাহরণ: ☞Road (রৌড) – রাস্তা। ☞Loan (লৌন) – ঋণ। ☞Toad (টৌড) – ব্যাঙ। ➤Rule-30 ⇨UI+ consonant+ A/E/O এভাবে word গঠিত হলে সচরাচর UI এর উচ্চারণ হয় ইংরেজি “আই” এর মত। উদাহরণ: ☞Guide (গাইড) – পথ প্রদর্শক। ☞Guile (গাইল) – ছলনা, ফাঁকি। ☞Misguidance (মিসগাইড্যান্স) – বিপথগামীতা। ➤Rule-31 ⇨শব্দের মাঝে E+ R ছাড়া অন্য consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে E এর উচ্চারণ সাধারণত “এ” বা “ই” হয়। উদাহরণ: ☞Rent (রেন্ট) – ভাড়া। ☞Comet (কমিট) – ধূমকেতু। ☞Comment (কমেন্ট) – মন্তব্য। ➤Rule-32 ⇨EE+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে, EE এর উচ্চরণ “ঈ” হয়। উদাহরণ: ☞Need (নীড) – প্রয়োজন। ☞Feel (ফীল) – অনুভব করা। ☞Steel (স্টীল) – ইস্পাত। ☞Meek (মীক) – বিনম্র ➤Rule-33 ⇨R+ vowel+ CH এভাবে ব্যবহৃত হলে CH এর উচ্চারণ হবে “চ”। উদাহরণ: ☞Approach (অ্যাপ্রোচ) – অভিগমন। ☞Branch (ব্রাঞ্চ) – শাখা। ☞Crunch (ক্র্যাঞ্চ) – গুড়ানো। ➤Rule- 34 ⇨C এর পরে যদি I, E, Y থাকে তাহলে তার উচ্চারণ “স” হবে। উদাহরণ: ☞Center (সেন্টার) – কেন্দ্র। ☞Cyclone (সাইক্লোন) – ঘূর্ণিঝড় । ☞Cell (সেল) – কোষ। ☞Circle (সার্কেল) – বৃত্ত। ➤Rule- 35 ⇨Y সাধারণত One-syllable এর শব্দে Y, (আই) হিসেবে উচ্চারিত হয়। উদাহরণ: ☞Fly (ফ্লাই) – উড়া। ☞Shy (শাই) – লজ্জা। ☞Buy (বাই) – ক্রয় করা। ☞Toy (টই) – খেলনা। ☞Joy (জয়) – আনন্দ। ⇨Two-syllable এর শব্দে Y (ই) হিসেবে উচ্চারিত হয়। উদাহরণ ☞City (সিটি) – শহর। ☞Funny (ফানি) – আনন্দ করা। ☞Happy (হ্যাপি) – খুশি। ☞Policy (পলিসি) – নীতিমালা। ➤Rule-36 ⇨শব্দের শেষে MN এর পরে কোন vowel না থাকলে এবং MN পরপর থাকলে N অনুচ্চারিত থাকে। উদাহরণ: ☞Solemn (সলেম) – গুরুগম্ভীর। ☞Condemn (কনডেম) – দোষারোপ করা। ☞Damn (ড্যাম) – অভিশাপ দেয়া । ➤Rule-37 ⇨ইংরেজি শব্দের শেষে gh থাকলে তার উচ্চারণ হয় “ফ” অথবা কখনো তা অনুচ্চারিত থাকে । কিন্তু এরপর T, N বা M থাকলে gh উচ্চারিত হয় না। উদাহরণ: ☞Tough (টাফ) – কঠিন। ☞Enough (ইনাফ) – যথেষ্ট। ☞Mighty (মাইটি) – বলশালী। ☞High (হাই) – উচ্চ। ➤Rule-38 ⇨IGH এর উচ্চারণ “আই”। “augh” এবং “ough” এর উচ্চারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই “অ” বা “আ” তাছাড়া eigh এর উচ্চারণ হয় এই কিন্তু Height এর উচ্চারণ ব্যতিক্রম। উদাহরণ: ☞Night (নাইট) – রাত্র। ☞Dight (ডাইট) – সাজানো। ☞Fight (ফাইট) – লড়াই। ☞Tight (টাইট) – টানটান। ➤Rule-39 ⇨Consonant এরপর BT এর উচ্চারণ “ট” এক্ষেত্রে “B” অনুচ্চারিত থাকে। উদাহরণ: ☞Doubt (ডাউট) – সন্দেহ। ☞Debt (ডেট) – ঋণ। ☞Doubtful (ডাউটফুল) – সন্দিহান। ➤Rule-40 ⇨শব্দের শেষে que এর উচ্চারণ “ক”। উদাহরণ: ☞Cheque (চেক) – কিস্তি, হুন্ডি। ☞Baroque (ব্যারক) – বলিষ্ঠ। ☞Clique (ক্লীক) – ক্ষুদ্রদল। ➤Rule-41 ⇨LK এর আগে E বা U না থাকলে LK এর উচ্চারণ হবে “ক” এবং “L” অনুচ্চারিত থাকে। উদাহরণ: ☞Talk (টক) – আলাপ। ☞Walk (ওয়াক) – হাটা। ☞Chalk (চক) – খড়ি। ➤Rule-42 ⇨KN বা GN এর আগে vowel থাকলে K ও G উচ্চারিত হয়। উদাহরণ: ☞Agnostic (এ্যাগনষ্টিক) – অজ্ঞেয় ☞Acknowledge (এ্যাকনলেজ) – স্বীকার করা ☞Acknowledgement (এ্যাকনলেজমেন্ট) – স্বীকৃতি। ➤Rule- 43 ⇨কোন শব্দে CC+ OU/ consonant থাকলে CC এর উচ্চারণ হবে “ক”। উদাহরণ: ☞Accuse (এ্যাকিউজ) – অভিযুক্ত করা। ☞According (এ্যাকর্ডিং) – অনুযায়ী। ☞Accurate (এ্যাকিউরেট) – যথার্থ। ➤Rule- 44 ⇨কোন শব্দে U এরপর consonant+ vowel+….. থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” হয়। উদাহরণ: ☞Mute (মিউট) – স্তব্ধ, নির্বাক। ☞Tube (টিউব) – নল। ☞Duteous (ডিউটিয়াস) – অনুগত , বাধ্য। ➤Rule- 45 ⇨কোন শব্দে U এর পূর্বে consonant+ R/L+…… থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়। উদাহরণ: ☞Blue (ব্লু) – নীল। ☞Glue (গ্লু) – শিরিসের আঠা। ☞True (ট্রু) – সত্য। ➤Rule- 46 ⇨কোন শব্দে U+E এর পূর্বে consonant + R বা L না থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” এর মত হয়। উদাহরণ: ☞Sue (স্যু) – আদালতে অভিযুক্ত করা। ☞Hue (হিউ) – রং। ☞Imbue (ইমবিউ) – অনুপ্রানিত করা। ➤Rule-47 ⇨কোন শব্দে U এর পূর্বে R বা L একক ভাবে থাকলে তার পরে E বা consonant+ E/L থাকা স্বত্তেও তার উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়। উদাহরণ: ☞Nude (নুড) – নগ্ন, ন্যাংটা। ☞Lunacy (লুনাসি) – পাগলামি, বকা আচরণ। ☞Lutanist (লূটানিস্ট) – বীণা-বাদক। ➤Rule- 48 ⇨U এর পর যদি এমন দুটি Consonant থাকে যাদেরকে আলাদাভাবে উচ্চারণ করতে হয় (ফলে প্রথমটিতে একটি syllable শেষ হয় এবং পরেরটিতে আরেকটি syllable শুরু হয়) তাহলে ঐ দুটি consonant এর পর E/I/A থাকা স্বত্তেও U এর উচ্চারণ বাংলা “আ”- এর মত হয়। উদাহরণ: ☞Incumbent (ইনকামবেন্ট) – বাধ্যতামূলক। ☞Number (নাম্বার) – সংখ্যা। ☞Constructive (কনস্ট্রাকটিভ) – গঠনমূলক। ☞Nudge (নাজ) – কনুয়ের মৃদু ঠেলা দেয়া। ➤Rule- 49 ⇨LM এর আগে কোন vowel অর্থাৎ “ই”, “ঈ” বা “এ” ধ্বনি থাকলে L উচ্চারিত হয়। উদাহরণ: ☞Film (ফিল্ম) – চলচ্চিত্র। ☞Elm (এল্ম) – দেবদারু জাতীয় গাছ। ☞Filmy (ফিল্মি) – মেঘাচ্ছন্ন। ➤Rule- 50 ⇨UI+ consonant+ I কিংবা consonant+ L/R+ UI এভাবে গঠিত হলে UI এর উচ্চারণ “ইউই” বা “উই” হয়। উদাহরণ: ☞Perpetuity (প্যারপিচিউইটি) – চিরস্থায়ীত্ব। ☞Ingenuity (ইনজিনিউইটি) – অকপটতা। ☞Liquidity (লিকুইডিটি) – তারল্য, তরল অবস্থা। ________________________________________ ইংরেজি শব্দের আরোও কিছু উচ্চারণবিধি: শব্দের মধ্য Tথাকলে “T” এর পর U হলে “T” এর উচ্চারণ “চ” হবে। যেমন:- Future (ফিউচার), Century (সেনচুরী), Mixture, Fixture. – শব্দের মধ্য “D” এর পর G হলে “D” এর উচ্চারণ হয় না। যেমন:- Knowledge (নলেজ), Judge ( জজ), Bridge, Coleridge. – K এর পর n হলে K এর উচ্চারণ হয় না। যেমন:- Know (নো), Knee (নী), Knife (নাইফ), Knowledge (নলেজ)। – G এর পর A, O, U থাকলে G এর উচ্চারণ”গ” হয়। যেমন:- Garden (গার্ডেন), Good (গুড), Guide (গাইড)। – S এর পর H হলে S এর সর্বদা “শ” হয়। যেমন:- Bangladesh (বাংলাদেশ), Bush, Cash. – W এর পর h/r হলে W এর উচ্চারণ হয় না। যেমন:- Write (রাইট), Wrong (রং), Who (হু), Wh- question এর সব। – T এর পর io হলে “T” এর উচ্চারণ “শ” হয়। যেমন National (ন্যাশনাল)। – i/u এর পর gh হলে gh এর উচ্চারণ হয় না, যদি হয় “ফ” এর মত হবে। যেমন:- Eight (এইট), Right (রাইট), High (হাই), Enough (এনাফ), Cough (কফ)। – ng একত্রে হলে ং”এর উচ্চারণ হয়। যেমন:- Bangladesh (বাংলাদেশ)। – শব্দের শেষে e থাকলে “e” এর উচ্চারণ হয় না। যেমন:- Name (নেইম), Come (কাম), Take (টেক)। – G যখন কোন শব্দে gm বা gn রুপে ব্যবহৃত হয় তখন G এর উচ্চারণ Silent হয়। প্রথমে যদি G থাকে এবং তারপরেই যদি “N” থাকে তবে G silent থাকে। Example: 1.Sign (সাইন) – চিহ্ন। 2.Campaign (ক্যামপেন) – প্রচার। 3.Reign (রেইন) – শাসন। 4.Design (ডিজাইন) – নকশা। 5.Resign (রিজাইন) – পদত্যাগ। – C-এর উচ্চারণ কখন ‘ক’ আর কখন ‘স’ হবে ? Rule (1): C-এর পরে যদি A, L, O, R, U হয় তাহলে তার উচ্চারণ ‘ক’ হয়। কিছু সহজ উদাহরণ পড়ে মিলিয়ে দেখুন:- Can (v, ক্যান্) – পারা। Class (n, ক্লাস্) – শ্রেণি। Colour (n, কালার্) – রং। Cup (n, কাপ্) – পেয়ালা। Crime (n, ক্রাইম্) – দুর্নীতি। – Rule (2): C-এর পরে যদি I, E, Y থাকে তাহলে তার উচ্চারণ ‘স’ হবে। দেখে নিই কিছু সহজ উদাহরণ:- Center (n, সেন্টার্) – কেন্দ্র। Ceiling (n, সিলিং) – ভেতরের দিকের ছাদ। Cinema (n, সিনেমা) – প্রেক্ষাগৃহ। Cyclist (n, সাইক্লিস্ট্) – সাইকেল চালক।