আজ রবিবার ৭ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ ২২শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

  • ফেসবুক
  • ইউটিউব

চাকরির প্রস্তুতি

NTRCA / প্রাইমারি চাকরির স্পেশাল ভিডিও পেতে

এখানে ক্লিক করুন
  • Home
  • বাংলা
  • ইংরেজী
  • গণিত
  • সাধারণ জ্ঞাণ
  • ICT & COMPUTER
  • BCS
  • NTRCA
  • BANK
  • Primary Job
  • CGA
  • NSI
  • SI
  • FOOD
  • Railway
  • পরিবার পরিকল্পনা
  • সমাজসেবা DSS
  • বিগত সালের প্রশ্ন
  • সফলতার গল্প
  • ভাইভা প্রস্তুতি
  • শিক্ষা সংবাদ
  • শিক্ষনীয় গল্প
  • Others News
  • Shop
  • Cart
  • Checkout
  • My account
  • Buy Adspace
  • Hide Ads for Premium Members

বিজ্ঞানের খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন: ১-২ মার্ক কমন পাবেন

  • সাধারণ জ্ঞাণ
  • ২২ আগস্ট, ২০২১ ৪:৫৯ অপরাহ্ণ
  • 354 views
    ৯ম -১০ম শ্রেণির বিজ্ঞান বই থেকে প্রায় ৪৫০টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
    # ১ম__অধ্যায় (১-৬০)
    ১।প্রাণীদেহে শুষ্ক ওজনের কতভাগ প্রোটিন – ৫০%।
    ২।খাদ্যের উপাদান – ৬টি।
    ৩।আমিষের গঠনের একক – অ্যামাইনো এসিড।
    ৪।মানবদেহে কয়ধরনের অ্যামাইনো এসিড রয়েছে – ২০ ধরনের।
    ৫।মানুষের প্রধান খাদ্য – শর্করা।
    ৬।পানিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – B,C।
    ৭।ঢেকি ছাটা চাল ও আটার ভিটামিন থাকে – থায়ামিন।
    ৮।দৈনিক পানি পান করা উচিত – ২-৩ লিটার।
    ৯।ব্রাইন বলা হয় – লবনের দ্রবনকে।
    ১০।পুষ্টির ইংরেজী শব্দ – Nutrition।
    ১১।কোষ গঠনে সাহায্য ও নিয়ন্ত্রন করে – ভিটামিন ই ও লাইসিন।
    ১২।কার্বোহাইড্রেট C:H:O এর অনুপাত – ১:২:১।
    ১৩।খাদ্যের কোন উপাদানটি মিষ্টি স্বাদযুক্ত – শর্করা।
    ১৪।FRUIT SUGAR বলা হয় – ফ্রুকটোজকে।
    ১৫।অামিষের শতকরা নাইট্রোজেন পরিমান – ১৬%
    ১৬।অামিষের মৌলিক উপাদান কয়টি – ৪টি
    ১৭।ইলিশের প্রোটিন অাছে – ২০
    ১৮।মাছ থেকে কতভাগ প্রোটিন অাসে – ৮০ ভাগ।
    ১৯।অামিষের অভাবে হয় – ম্যারাসমাস রোগ।
    ২০।মহিষের দুধে শক্তির পরিমান – ১১৭ ক্যালরী।
    ২১।শক্তি উৎপাদক খাদ্য – শর্করা।
    ২২।ভিটামিন এভাবে রোগ – রাতকানা জেরপথ্যালমিয়া।
    ২৩।খাদ্যে ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায় – ২০ ধরনের।
    ২৪।ভিটামিন বি – ২০ প্রকার।
    ২৫।প্রাপ্ত বয়স্ক লোকের লৌহের প্রয়োজন – ৯গ্রাম।
    ২৬।খাদ্যের মধ্যে নিহিত শক্তির একক – কিলোক্যালরী।
    ২৭।Quetelet Index বলা হয় – BMI।
    ২৮।BMI- Body Mass index
    ২৯।দেহের চর্বি পরিমান নিদের্শক – BMI।
    ৩০।BMI- ওজন/(উচ্চতা)^২।
    ৩১।BMIএর অপর নাম – QLI।
    ৩২।বোরহানিতে পাওয়া যায় – ল্যাকটিক এসিড।
    ৩৩।ভিনেগার কী – অ্যাসেটিক এসিডের ৫% দ্রবন।
    ৩৪।তামাকে কোন পদার্থ থাকে – নিকোটিন, ক্যাফেইন।
    ৩৫।ধূমপান করার উপাদানটি নাম – Nicotina।
    ৩৬।সর্বপ্রথম এইডস চিহ্নিত হয় – আফ্রিকায়।
    ৩৭।পরিপোষক ইংরেজী শব্দ – Nurtrients।
    ৩৮।উৎপত্তিগত আমিষ – ২ প্রকার।
    ৩৯।মানবদেহে ওজনের মোট ক্যালসিয়াম – ২ভাগ।
    ৪০।মানবদেহে ওজনের মোট পানি – ৬০ থেকে ৭৫ভাগ।
    ৪১।মানবদেহে ফসফরাসের প্রয়োজন – ৫গ্রাম।
    ৪২।এসিডোমিস হয় – পানির অভাবে।
    ৪৩।মানুষের মৃত্যু হয় – ১০% পানির অভাবে।
    ৪৪।মানবদেহের বৃদ্ধির সময়সীমা – ২০ থেকে ২৪ বছর।
    ৪৫।পুষ্টি – ৪ প্রকার।
    ৪৬।এইডসের ভাইরাসের নাম – HIV।
    ৪৭।এ পযর্ন্ত অ্যামোইনো এসিডের সন্ধান পাওয়া গেছে – ২০ ধরনের।
    ৪৮।খাদ্যে ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায় – ২০।
    ৪৯।স্নেহ – ২ প্রকার।
    ৫০।বিজ্ঞান শব্দের অর্থ – বিশেষ জ্ঞান।
    ৫১।স্নেহে দ্রবনীয় – ভিটামিন A,D,E,K।
    ৫২।ফল পাকানোর জন্য দায়ী – ক্যালসিয়াম কার্বোইড।
    ৫৩।HIV অাক্রমন করে – রক্তে শ্বেতকনিকায় লিম্ফোসাইটকে।
    ৫৪।আমাশয় – ২ প্রকার।এমিবিক ও ব্যাসিলারি।
    ৫৫।ভাইরাস – প্রকৃত পরজীবী।
    ৫৬।ভাইরাসকে বলা হয় – অকোষীয় জীব।
    ৫৭।ছত্রাকে বলা হয় – মৃতজীবী জীব।
    ৫৮।অনুজীবকে বলা হয় -আদিজীব।
    ৫৯।প্রথম ব্যাকটেরিয়া দেখতে পান – বিজ্ঞানী অ্যান্টনি ফন লিউয়েন হুক।
    ৬০।ধূমপানের উপাদানটির বিজ্ঞানিক নাম – Nicotiana Tabacum
    # ২য়__অধ্যায় (১-৫০)
    ১।পানির ঘনত্ব নির্ভরশীল – তাপমাত্রা উপর।
    ২।ভূ-পৃষ্টের মোট পানির শতকরা মিঠাপানি – ১ ভাগ।
    ৩।পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি – ৪ ডিগ্রী সে:।
    ৪।বিশুদ্ধ পানির ধর্ম – স্বাদহীন,বর্ণহী
    ন,গন্ধহীন।
    ৫।কোন জলীয় দ্রবণ এসিডীয় হলে এর pH – ৬.৫।
    ৬।বিশুদ্ধ পানির pH – ৭।
    ৭।শুধু পানিতে জন্মায় – সিংগারা।
    ৮।ওষুধ তৈরিতে পানি বিশুদ্ধ করা হয় – পাতন প্রক্রিয়ায়।
    ৯।এসিডের পরিমান বাড়লে pH এর মান – কমে।
    ১০।ব্লিচিং পাউডারের সংকেত – Ca(OC1)C1।
    ১১।আমেরিকায় উত্তর ওহাইও অঙ্গরাজ্যের মরা হ্রদটি নাম – এরি।
    ১২।রামসায় চুক্তি হয় – ১৯৭১ সালে।
    ১৩।রামসায় কনভেনশন সংশোধন হয় – ১৯৮২ সালে।
    ১৪।গঙ্গা পানি বন্টন চুক্তি হয় – ১৯৭৭ সালে।
    ১৫।বুড়িগঙ্গা নদীর সাথে তুলনা করা হয় – এরি হ্রদের সাথে।
    ১৬।পানির স্ফুটনাঙ্ক – ৯৯.৯৮ ডিগ্রী সে:।
    ১৭।সমুদ্রের পানিকে বলে – Marine Water।
    ১৮।পানির অনুতে আছে – ২টি হাইড্রোজেন।
    ১৯।পৃথিবীর পানির মধ্যে শতকরা সমুদ্রের পানি – ৯০ ভাগ।
    ২০।পানির দ্রবীভূত অক্সিজেন মাত্রা ঠিক থাকে – সালোকসংশ্লেষনের মাধ্যমে।
    ২১।নদনদীর পানি – ক্ষারীয়।
    ২২।একলিটার বিশুদ্ধ পানির pH – ৭।
    ২৩।ত্বক ও ফুসফুসে ক্যান্সার সৃষ্টি করে – পারদ/U।
    ২৪।রক্ত শূন্যতা হয় – সীসার অভাবে।
    ২৫।রামসায় চুক্তিতে বাংলাদেশ সম্মতি জ্ঞাপন ও স্বাক্ষর করে – ১৯৭৩ সালে।
    ২৬।লোনা পানির ইংরেজী শব্দ – Saline Water।
    ২৭।নাব্যতা হ্রাসকালে ভূমিকা আছে – তেল।
    ২৮।pH কমলে প্রাণীদেহে হতে নিগৃত হয় – Ca।
    ২৯।ইলিশ মিঠা পানিতে আসে – প্রজনেন জন্য।
    ৩০।ইলিশ ডিম নষ্ট করে – লবণাক্ত পানিতে।
    ৩১।ভূ-গর্ভস্থ শতকরা লবণাক্ত পানির পরিমান – ৯৭ ভাগ।
    ৩২।বন্যার সময় পানি বিশুদ্ধকরন করার জন্য ব্যবহার করা হয় – সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইড।
    ৩৩।পানির মধ্যে ধূলিকনা পৃথক করার প্রক্রিয়া – পরিস্রাবন।
    ৩৪।খাওয়ার পানির জন্য সহজলভ্য প্রক্রিয়া – স্ফুটন।
    ৩৫।কঠিন বর্জ্য পঁচতে সময় লাগে – ১ থেকে ২ দিন।
    ৩৬।সম্প্রতি তেজস্ক্রিয়া ঘটেছে – জাপানের ফুকুশিমা।
    ৩৭।মানুষ বিকলাঙ্গ হয় – পারদের অভাবে।
    ৩৮।এরি হ্রদকে মরা হ্রদ ঘোষণা করা হয় – ১৯৬০ সালে।
    ৩৯।প্রাণীশূন্য নদীকে বলে – Dead Lake।
    ৪০।ETP – Effluent Treatment Plant।
    ৪১।ঢাকা শহরে প্রতিনিয়ত কঠিন পদার্থ উৎপন্ন হয় – ৫০০ মে: টন।
    ৪২।বাংলাদেশ ভারত হতে গঙ্গা পানির ন্যায্য হিসাবে পাওয়ার চুক্তি হয় – ১৯৯৬ সালে।
    ৪৩।ভারত সরকার গঙ্গা পানির গতিপথ পরিবর্তন করে – ১৯৭৫ সালে।
    ৪৪।মানুষের মৌলিক অধিকার – ৫টি।(আমরা জানি, মৌলিক অধিকার ৬টি।কিন্তু ৯ম শ্রেনীর বইয়ে ৫ টি।আবার ৩য় শ্রেনীর বইয়ে ৬টি)।
    ৪৫।রামসার কনভেনশন সংশোধন হয় – ২ বার।
    ৪৬।অম্লীয় পানির pH – ৪।
    ৪৭।বরফের গলনাঙ্ক – ০ ডিগ্রী সে:।
    ৪৮।১ কিউসেক পানির ভর – ১০০০ কেজি।
    ৪৯।পানির অনুর আকৃতি – কৌণিক।
    ৫০।পানি একটি – উভধর্মী পদার্থ।
    # ৩য়__অধ্যায় (১-৫০)
    ১।রক্তে লোহিত কণিকা সঞ্চিত থাকে – প্লীহাতে।
    ২।অনুচক্রিকার গড় আয়ু – ৫ থেকে ১০ দিন।
    লোহিত রক্ত কণিকায় গড় আয়ু – ১২০ দিন।
    শ্বেতকণিকার গড় আয়ু – ১-১৫ দিন।
    ৩।লোহিত কণিকার আকৃতি – চ্যাপ্টা।
    ৪।সর্বজন দাতা গ্রুপ – O+ গ্রুপ।
    ৫।রক্তে অ্যান্টিজেন নেই – O+ গ্রুপে।
    ৬।হৃৎপিন্ডের আকৃতি – ত্রিকোণাকার।
    ৭।রক্তে কিসের পরিমান বেশি থাকা শরীরে জন্য উপকারি – HDL।
    ৮।রক্তে কোলেস্টেরল স্বাভাবিক পরিমান – ১০০-২০০mg/dl।
    ৯।মানুষের স্বাভাবিক রক্তচাপ -১২০/৮০ mmHg।
    ১০।মানুষের মোট ওজন শতকরা – ৮% রক্ত।
    ১১।ধমনির রক্তের pH – ৭.৪।
    ১২।পূর্ণবয়স্ক মানুষের রক্তের পরিমান – ৫-৬ লিটার।
    ১৩।রক্ত গঠিত – যোজক টিস্যু।
    ১৪।রক্তের প্রধান উপাদান – লৌহ।
    ১৫।রক্তের প্রধান উপাদান – ২টি।
    ১৬।রক্তে রেচন পদার্থ – ইউরিয়া।
    ১৭।রক্ত লাল দেখায় – হিমোগ্লোবিন থাকায়।
    ১৮।দেহের প্রহরী – শ্বেতকণা।
    ১৯।রক্তে লিম্ফোসাইটের পরিমান – ২০-৪৫%।
    ২০।হিমোগ্লোবিন থাকে না – শ্বেতকণিকায়।
    ২১।রক্তে অ্যান্টিজেন থাকে – ২টি।
    ২২।AB গ্রুপে রক্তের মানুষ – ৩%।
    ২৩।হৃৎপিন্ড বেষ্টনকারী পদার্থের নাম – পেরিকার্ডিয়াম (২ স্তর)।
    ২৪।নিলয়ের অপর নাম – ভেন্টিকল।
    ২৫।একটি হৃৎস্পন্দনের সময় লাগে ০.৮ সেকেন্ড।
    ২৬।হৃৎপিন্ড প্রসারণকে বলা হয় – ডায়াস্টোল।
    ২৭।প্রতিমিনিটে হার্টবিটকে বলে – ডাব।
    ২৮।কার্ডিয়াক চক্রের ধাপ – ৪টি।
    ২৯।LDL এর পূর্ণরুপ -Low Density Lipoprotein।
    ৩০।সমগ্র রক্তে -৫৫% রক্তরস, ৪৫% রক্তকণিকা।
    ৩১।রক্তের তরল অংশকে বলে – প্লাজমা।
    ৩২।রক্ত কণিকা – ৩ প্রকার।
    ৩৩।রক্ত রসের -১০% জৈব ও অজৈব।
    ৩৪।রক্তরস আলাদা করলে রক্তের রং হবে – হালকা হলুদ।
    ৩৫।প্লেটলেট অর্থ – অণুচক্রিকা।
    ৩৬।ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হলে কোন অবস্থার সৃষ্টি হয় – পারপুরা।
    ৩৭।মানুষের রক্তের A গ্রুপ শতকরা – ৪২%।
    ৩৮।মানুষের রক্তের B গ্রুপ শতকরা – ৯%।
    ৩৯।মানুষের রক্তের AB গ্রুপ শতকরা – ৩%।
    ৪০।মানুষের রক্তের O+ গ্রুপ শতকরা – ৪৬%।
    ৪১।RBC – Red Blood cell।
    ৪২।রেসাস ফ্যাক্টরের সংকেত – Rh।
    ৪৩।রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করে – ডা. কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার (১৯০০ সালে)।
    ৪৪।Rh ফ্যাক্টরের নামকরন করা হয় – বানর দ্বারা।
    ৪৫।হৃৎপিন্ডের অবস্থান – দুই ফুসফুসের মাঝে।
    ৪৬।হৃৎপিন্ডের ওজন – ৩০০ গ্রাম।
    ৪৭।হৃৎপিন্ডের সংকোচনকে বলা হয় – সিস্টোল।
    ৪৮।মানুষের হৃৎপিন্ড প্রকোষ্ঠ – ৪ ভাগে।
    ৪৯।রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা – ৮০ থেকে ১২০ গ্রাম/ডেসি.লিটার।
    ৫০।HDL এর পূর্ণরুপ -High Density লিপপ্রতেইন
    # ৪র্থ__অধ্যায় (১-৪০)
    ১।বয়:সন্ধিকালের সময়কাল – ১১ হতে ১৯ বছর।
    ২।টেস্টটিউবের প্রথম সফলতা পায় -ড.প্যাট্রিক স্টেপটো ও ড. রবার্ট এডওয়ার্ডের, ইংল্যান্ড।
    ১৯৭৮ সালে ২৫ জুলাই ১১.৫৭ মিনিটে লুইস জয় ব্রাউন নামের এক বেবি।
    ৩।শৈশবকাল বলা হয় – ৫ বছর পর্যন্ত।
    ৪।মানুষের শরীরে বিভিন্ন পরিবর্তনের জন্য দায়ী – ২টি।
    ৫।ছেলেদের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের জন্য দায়ী – টেস্টোস্টেরন।
    মেয়েদের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের জন্য দায়ী – ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন।
    ৬।প্রথম টেস্টিটিউব বেবি উদ্ভাবন করন – পেট্রুসি(১৯৫৯ সালে,ইটালিতে)।
    ৭।লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম সংখ্যা – ১ জোড়া।
    ৮।স্ত্রী লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম সংখ্যা – XX।
    পুরুষের লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম সংখ্যা -XY।
    ৯।মানব কোষে ক্রোমোজোম সংখ্যা – ২৩ জোড়া।
    ১০।পৃথিবীর উৎপত্তি ও জীনের উৎপত্তি ঘটনা প্রবাহকে বলে – রাসায়নিক বিবর্তন।
    ১১।সর্বপ্রথম জীনের উৎপত্তি – সমুদ্রের পানিতে।
    ১২।সংযোগকারী জীব বলা হয় – প্লাটিপাস (সরীসৃপ ও স্তন্যপায়ী প্রাণির মধ্যে)।
    ১৩।বয়:সন্ধিকালে কোন হরমোন প্রভাব নেই – ইনসুলিন।
    ১৪।বয়:সন্ধিকালে পরিবর্তনের জন্য দায়ী – হরমোন।
    ১৫।বয়:সন্ধিকালে পরিবর্তন প্রধানত – ৩ প্রকার।
    ১৬।সর্বপ্রথম জন্ম নেয়া টেস্টিটিউব বেবি বাঁচে – ২৯ দিন।(জন্ম প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ইটালির বিজ্ঞানী ড.পেট্রুসি,১৯৫৯ সালে।)
    ১৭।বাংলাদেশের জন্ম নেয়া প্রথম ৩টি টেস্টিটিউব বেবির নাম – হিরা,মনি ও মুক্তা (২০০১ সালে)।
    ১৮।মানুষের অটোসোম – ৪৪ টি।
    ১৯।জীবাশ্ম আবিষ্কার করে – জেনোফেন।
    ২০।নিউক্লিক এসিড সৃষ্টিতে ভূমিকা রয়েছে – অতি বেগুনি রশ্মি।
    ২১।পৃথিবী একটি জ্বলন্ত গ্যাসপিন্ড ছিল – ৪৫০ কোটি বছর।
    ২২।সর্বপ্রথম কে “ইভোলিউশন” শব্দটি ব্যবহার করেন – হার্বাট স্পেনসার।
    ২৩।প্রাণ সৃষ্টিতে শুরুতে সর্বপ্রথম যৌগটি তৈরি হয় – অ্যামাইনো এসিড।
    ২৪।সময়ের সাথে নতুন প্রজাতির সৃষ্টিকে বলে – জৈব বিবর্তন।
    ২৫।অসম্পূর্ণ বিভক্ত নিলয় থাকে – সরীসৃপের।
    ২৬।উভচরের (ব্যাঙ) হৃৎপিন্ড প্রকোষ্ঠের সংখ্যা – ৩।
    পাখির হৃৎপিন্ড প্রকোষ্ঠের সংখ্যা – ৪।
    ২৭।মানবদেহে লুপ্তপ্রায় অঙ্গটি – ককসিস।
    ২৮।”বায়োলজি” শব্দের প্রতিষ্ঠাতা” – ল্যামার্ক।
    ২৯।বংশগতির মতবাদ দেন – মেন্ডেল।
    বংশগতির বিদ্যার জনক – গ্রেগর জোহান মেন্ডেল।
    ৩০।মানবদেহে নিষ্কিয় অঙ্গটি – অ্যাপেন্ডিক্স।
    ৩১।”Origin of species by meanse of natural selection” বইটির লেখক – চালর্স ডারউইন (১৮৫৯ সালে)।
    (জন্ম -১৮০৯ সালে, ইংল্যান্ড সাসবেরি এবং
    মৃত্যু-১৮৮২ সালে)।
    ৩২।স্যামন মাছ প্রজননের ঋতুতে ডিম পাড়ে – ৩ কোটি।
    ৩৩।”ফিলোসোফিক জুওলজিক” বইটির লেখক – ল্যামার্ক (১৮০৯ সালে)।
    ৩৪।”প্রাকৃতিক নির্বাচনে দায় প্রজাতির উদ্ভব” – গ্রন্থেরটি লেখক – চালর্স ডারউইন।
    ৩৫।ভাইরাস সৃষ্টি হয় – প্রোটোজোয়া থেকে।
    ৩৬।জৈব বিবর্তনের জনক – চার্লস ডারউইন।
    ৩৭।পৃথিবীর উদ্ভিদ প্রজাতির সংখ্যা – প্রায় ৪ লাখ।
    ৩৮।তিমি সাতাঁরে জন্য ব্যবহার করে – ফ্লিপার।
    ৩৯।”অনটোজেনি রিপিটস ফাইলোজেনি” কার ভাষ্য – হেকেল।
    ৪০।একটি সরিষা গাছ হতে বছরে বীজ জন্মায় – ৭,৩০,০০০।
    এক জোড়া হাতির থেকে উদ্ভূত সবগুলো হাতি বেঁচে থাকলে ৭৫০ বছরে হাতির সংখ্যা হবে ১ কোটি ৯০ লাখ।
    # ৫ম__অধ্যায় (১-৩৫)
    ১।গাড়ির দুইপাশে ও পিছনে হতে কয়টি দর্পণ ব্যবহার হয় – ৩টি।
    ২।চাঁদ দিগন্তে দিকে লাল দেখায় কেন – বায়ুমণ্ডলীয় প্রতিসরণের জন্য।
    ৩।+2D লেন্সটির ফোকাস দূরত্ব – ০.৫ মি।
    -2D লেন্সটির ফোকাস দূরত্ব – ৫০ সে.মি।
    ৪।লেন্সের ক্ষমতা এস. আই একক – রেডিয়ান/মিটার।
    ৫।শিশুর স্বাভাবিক চোখের স্পষ্ট দৃষ্টির নূন্যতম দূরত্ব – ৫ সেমি।
    ৬।চোখের কোন অংশে উল্টো প্রতিবিম্ব গঠিত হয় – রেটিনা।
    ৭।বয়স্ক মানুষের স্বাভাবিক চোখের স্পষ্ট দৃষ্টির নূন্যতম দূরত্ব – ২৫ সেমি।
    ৮।অাবছা আলোয় সংবেদনশীল হয় – রড।
    ৯।রড অনুভূতি ও রঙের পার্থক্য নির্ধারণে সাহায্য করে – কোণ।
    ১০।আপতিত রশ্মি ও অভিলম্বের মধ্যবর্তী কোণকে বলে – আপতন কোণ।
    ১১।সংকট কোনের ক্ষেত্রে প্রতিসরণ কোণ – ৯০ ডিগ্রী।
    ১২।ঘন মাধ্যমে আলোর বেগ – কমে যায়।
    ১৩।উভয় লেন্সের বক্রতার ব্যাসার্ধ ও কেন্দ্র – ২টি।
    ১৪।উভয় লেন্সের আলোক কেন্দ্র – ১টি।
    ১৫।অবতল লেন্সের অপর নাম – অপসারী লেন্স।
    ১৬।আলো এক প্রকার – শক্তি।
    ১৭।লেন্স প্রধানত – ২ প্রকার।
    ১৮।চোখ কাজ করে – অভিসারী লেন্সের মতো।
    ১৯।চোখের ত্রুটি – ৪ ধরনের।
    ২০।চোখ ভালো রাখার জন্য বেশি প্রয়োজন – প্রোটিন যুক্ত খাবার।
    ২১।যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে তাকে – দর্পণ বলে।
    ২২।নিরাপদ ড্রাইভিং এর শর্ত – নিজ গাড়ির আশে পাশে সর্বদা খেয়াল রাখা।
    ২৩।পাহাড়ি রাস্তার বিপদজনক বাঁকে সমতল দর্পণ ব্যবহার হয় – ৯০ ডিগ্রী।
    ২৪।আলোর প্রতিসরণের সূত্র – ২ টি।
    ২৫।মানুষের দর্শনানুভুতির স্থায়িত্বকাল – ০.১ সেকেন্ড।
    ২৬।চোখের আলোক সংবেদন আবরণ – রেটিনা।
    ২৭।দর্পণ বিশেষভাবে ব্যবহার হয় – নিরাপদ ড্রাইভিং এ।
    ২৮।আলোর প্রতিসরণ ব্যবহার হয় – এক্স-রে তে।
    ২৯।চোখের রেটিনার রং – গোলাপি।
    ৩০।চোখের উপাদান নয় – আইভ্রু।
    ৩১।পানিতে নৌকার বৈঠা বাঁকা দেখা যাওয়ার কারন – আলোর প্রতিসরণের কারনে।
    ৩২।স্বাভাবিক চোখের দূরবিন্দুর দূরত্ব – অসীম।
    ৩৩।+1D ক্ষমতা লেন্সের ফোকাস দূরত্ব -100cm উত্তল।
    ৩৪।বায়ু সাপেক্ষ কাচের প্রতিসরণাঙ্ক – ১.৫।
    ৩৫।রাস্তার বাতিতে ব্যবহার হয় – উত্তল দর্পণ।
    # ৬ষ্ঠ__অধ্যায় (১-২০)
    ১।প্রাকৃতিক পলিমার – রাবার।
    ২।ভিনাইল ক্লোরাইড নামক মনোমার থেকে তৈরি হয় -পি ভি সি পাইপ।
    ৩।কৃত্রিম পলিমার – পলিথিন।
    ৪।প্যারাসুটের কাপড় তৈরিতে ব্যবহার – নাইলন।
    ৫।আলফা কী – পশম।
    ৬।প্লাষ্টিক শব্দের অর্থ – সহজে ছাঁচযোগ্য।
    ৭।পলিথিনের সংকেত –
    ৮।পলিমারের ক্ষুদ্র অনুকে বলে – মনোমার।
    ৯।পলিমার শব্দটি – গ্রীক।
    ১০।গ্রীক শব্দ “মেরোস” এর অর্থ – অংশ।
    ১১।মানুষের চুলে আর নখে থাকে – কেরাটিন প্রোটিন।
    ১২।তন্তুর রানী – রেশম।
    ১৩।চেল্লার অপর নাম – পিল।
    ১৪।জন্মদিনে ব্যবহারিত বেলুনে দ্রবীভূত হয় – বেনজিন।
    ১৫।রাবার সাধারণত কোন ধরনের হয় – হালকা বাদামি।
    ১৬।”পলি” অর্থ – অনেক।
    ১৭।উৎস অনুযায়ী পলিমার – ২ ভাগে ভাগ করা যায়।
    ১৮।আমরা যে পলিথিন ব্যবহার করি তা – “ইথিলিন” নামক মনোমার হতে তৈরি পলিমার।
    ১৯।তন্তু – ২ প্রকার।
    ২০।প্রায় ৪০ জাতের মেষ হতে পশম তৈরি হয় – ২০০ প্রকার।
    # ৭ম__অধ্যায় (১-৫০)
    ১।ভিনেগারের সংকেত – (CH3COOH)।
    ২।শক্তিশালী এসিড – সালফিউরিক এসিড,নাইট্রিক এসিড,হাইড্রোক্লোরিক এসিড।
    ৩।এসিড নীল লিটমাসকে কোন রং এ পরিবর্তন করে – লাল।
    ৪।লাল লিটমাস কাগজকে ক্ষারের মধ্যে ডুবালে কোন রং হবে – নীল।
    ৫।হিস্টামিনকে অকার্যকর করে – ভিনেগার।
    ৬।ভিনেগারের অপর নাম – এসিটিক এসিড,সিরকা।
    ৭।টেস্টিংসল্ট যে নামে পরিচিতি – মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট।
    ৮।জৈব এসিড – (CH3COOH)।
    ৯।অম্লীয় দ্রবণের জন্য সঠিক – pH<7।
    ১০।আমাদের ধমনির রক্তের pH -7.4।
    ১১।ক্ষারক – (NaOH)।
    NaOH (সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড) ক্ষারক। তেমনি ১২ নাম্বার Ca(OH)2(ক্যালসিয়াম হাইড্রোঅক্সাইড) ও ক্ষারক। যে সকল যৌগে OH( হাইড্রোক্সাইড) থাকে তার সব ই ক্ষারক।
    যেমন: Al(OH)3 (এলুমিনিয়াম হাইড্রোঅক্সাইড)।Mg(OH)2 (ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড)।
    ১২।স্লাক লাইম – [Ca(OH)2]।
    ১৩।পিঁপড়া কামরে নি:সৃত হয় – ফরমিক।
    ১৪।মৌমাছি হুল ফুটালে ব্যবহার করা হয় – জিংক কার্বোনেট (ZnCO3)।
    ১৫।চামড়া ট্যানিং করতে ব্যবহার হয় – খাবারের লবন।
    ১৬।জীবানুনাশক হিসেবে ব্যবহার হয় – (CuSO4)।
    ১৭।অ্যামোনিয়া নাইট্রেট তৈরি হয় – HNO3 থেকে।
    ১৮।NaCl+HCl= NaOH(লবন)+H2O( পানি)
    ১৯।কাপড় কাচার সোডার সাথে থাকে – ১০ অনু পানি।
    ২০।আইপিএস এর অত্যাবশ্যকীয় উপাদান – সালফিউরিক এসিড (H2SO4)।
    ২১।ভিনেগার সংকেতে থাকে – ৪টি হাইড্রোজেন।
    ২২।বেকিং সোডার সংকেতে হাইড্রোজেন পরমানুর সংখ্যা – ১টি।
    ২৩।মানব দেহের জন্য ক্ষতিকারক এসিড – হাইড্রোক্লোরিক।
    ২৪।নির্দেশক হলো – রাসায়নিক পদার্থ।
    ২৫।নির্দেশক – ৪ ধরনের।
    ২৬।রক্তে pH এর মান কতটুকু পরিবর্তিত হলে মৃত্যু হতে পারে – 0.4।
    ২৭।এসিডের পরিমান বাড়লে, pH এর মান – কমে।
    ২৮।পাকস্থলী pH কত কম বা বেশি হলে বদহজম সৃষ্টি হয় – 0.5।
    ২৯।শিশুদের ত্বকের pH এর মান – 7।
    ৩০।আমাদের পাকস্থলীর খাদ্য হজমের জন্য দরকারি pH – 2।
    ৩১।ক্যালমিনের মূল উপাদান – (ZnCO3)।
    ৩২।টুথপেস্টের pH সাধারণত – ৯ হতে ১১ মধ্যে হয়।
    ৩৩।অ্যান্টাসিড হলো – ক্ষার।
    ৩৪।প্রশমন কিক্রিয়ার মান হয় – ৭।
    ৩৫।কপার সালফেটকে বলা হয় – তুঁত।
    ৩৬।অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট – সার।
    ৩৭।দইয়ে ও বোরহানিতে থাকে – ল্যাকটিক এসিড।
    ৩৮।বাংলাদেশ নারী ও শিশু নির্যাতন আইন অনুযায়ী এসিড ছোড়ার শাস্তি – মৃতুদন্ড (১৯৯৫ সালের আইন)।
    ৩৯।জবা ফুলের রং এসিডের মধ্যে উৎপন্ন করে – লাল রং।
    ৪০।জবা ফুলের রং ক্ষারকের মধ্যে উৎপন্ন করে – নীল রং।
    ৪১।আমাদের জিহ্বার লালায় কার্যকরী pH – 6.6।
    ৪২।নিরপেক্ষ জলীয় দ্রবণ pH এর মান – 7।
    ৪৩।আমাদের ত্বকের pH এর মান – 4-6।
    ৪৪।টেস্টিং সল্ট ব্যবহার করা হয় – খাবার স্বাদ বৃদ্ধির জন্য।
    ৪৫।কাপড় কাঁচার মূল উপাদান – সোডিয়াম স্টিয়ারেট।
    ৪৬।দূর্বল এসিড – এসিটিক এসিড, সাইট্রিক এসিড, অক্সালিক এসিড।
    ৪৭।শক্তিশালী এসিড – সালফিউরিক এসিড, নাইট্রিক এসিড, হাইড্রোক্লোরিক এসিড।
    ৪৮।চিনির রাসায়নিক নাম -সুক্রোজ।
    ৪৯।ব্লিচিং পাউডার-Ca(OCl)Cl
    ফিটকিরি-K2SO4.Al2(SO4)3.24H2O
    এই দুইটি রাসায়নিক পদার্থ পানি বিশুদ্ধ করনে ব্যবহার করা হয়।
    ৫০।নির্দেশক হলো অই সকল রাসায়নিক পদার্থ যারা নিজেদের রঙ পরিবর্তনের মাধ্যমে কোনো পদার্থ এসিড, ক্ষারক না নিরপেক্ষ তা নির্দেশ করে। যেমন: লিটমাস পেপার, মিথাইল অরেঞ্জ, মিথাইল রেড, ফ্যানফথেলিন।
    # সংকেতসমূহ (১-৩০)
    ১।এসিটিক এসিড – (CH3COOH)।
    ২।সাইট্রিক এসিড – (C6H8O7)।
    ৩।অক্সালিক এসিড – (HOOC-COOH)।
    ৪।সালফিউরিক এসিড – (H2SO4)।
    ৫।নাইট্রিক এসিড – (HNO3)।
    ৬।হাইড্রোক্লোরিক এসিড – (HCl)।
    ৭।কার্বোনিক এসিড – (H2CO3)।
    ৮।তুতের – (CuSO4.5H2O)।
    ৯।অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট এসিড – (NH4NO3)।
    ১০।অ্যামোনিয়াম সালফেট এসিড – ((NH4)2SO4)।
    ১১।অ্যামোনিয়াম ফসফেট – ((NH4)3PO4)।
    ১২।পটাসিয়াম স্টেয়ারেট এসিড – (Cl7H35COONa)।
    ১৩।ফসফরিক এসিড – (H3PO4)।
    ১৪।জিংক কার্বোনেট এসিড – (ZnCO3)।
    ১৫।চুনাপাথর – (CaCO3)।
    ১৬।ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড এসিড – (Mg(OH)2)।
    ১৭।অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড এসিড – (Al(OH)3)।
    ১৮।খাবার সোডা – (NaHCO3)।
    ১৯।ক্যালসিয়াম কার্বোনেট এসিড – (CaCO3)।
    ২০।সিলভার সালফেট – (Ag2SO4)।
    ২১।মারকিউরিক সালফেট এসিড – (HgSO4)।
    ২২।মারকিউরিক ক্লোরাইড এসিড – (AgCl)।
    ২৩।সোডিয়াম ক্লোরাইড – (NaCl)।
    ২৪।সোডিয়াম স্টেয়ারেট এসিড – (Cl7H35COONa)।
    ২৫।সোডিয়াম কার্বোনেট এসিড – (Na2CO3)।
    ২৬।কপার সালফেট এসিড – (CuSO4)।
    ২৭।পটাসিয়াম নাইট্রেট এসিড – (KNO3)।
    ২৮।ম্যাগনেটাইট – (Fe3O4)
    ২৯।কোয়ার্টজ – (SiO2)
    ৩০।জিপসাম – (CaSO4.2H2O)।
    # জিপসামের 2 ও তুতের মাঝখানের 5 বাদে সবসংখ্যাগুলো একটু নিচে হবে।
    # ৮ম__অধ্যায় (১-৪০)
    ১।হিউমাস তৈরি হয় – মৃত গাছপালা আর প্রাণীর দেহাবশেষ থেকে।মাটিতে বিদ্যমান কালচের রংয়ের জৈব পদার্থ।
    ২।মাটিতে বিদ্যমান পানির পরিমান – ২৫%।
    ৩।মাটিতে pH কত হলে গম উৎপাদনের পরিমান সবচেয়ে বেশি হয় – ৫-৬।
    ৪।কোন মাটির কণা সবচেয়ে বড় হয় – বালু মাটির।
    ৫।মাটির গঠন অনুযায়ী জৈব পদার্থের শতকরা পরিমান – ৫%।অজৈব – ৪৫%,বায়বীয় ২৫%,পানি ২৫%।
    ৬।কোন মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি – পলি মাটির।
    ৭।মাটির বৈশিষ্ট্য উপর ভিত্তি করে মাটি – ৪ প্রকার।
    ৮।চেরনোবিল দুর্ঘটনার কারন ছিল – তৈজস্ক্রিয় পদার্থ।
    ৯।সিমেন্ট ও প্লাস্টার অব প্যারিস তৈরির কাঁচামাল – জিপসাম।
    ১০।সবচেয়ে নরম খনিজ – ট্যালক।
    ১১।ফসল চাষাবাদের জন্য খুবই উপযোগী – দো-আঁশ মাটি।
    ১২।প্রকৃৃতিতে খনিজ পদার্থ পাওয়া গেছে – ২৫০০ ধরনের।
    ১৩।সিএনজি এর মূল উপাদান – মিথেন গ্যাস।
    ১৪।পেট্রোলিয়াম ব্যবহার হয় – আলকাতরা তৈরিতে।
    ১৫।কয়লায় কার্বনের পরিমান – অ্যানথ্রাসাইট-৯৫%, বিটুমিনাস-৫০ থেকে ৮০%, লিগনাইট – ৫০%।
    ১৬।সবচেয়ে পুরোনো কয়লা – অ্যানথ্রাসাইট।
    ১৭।ইউরিয়ার সারের কাঁচামাল হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার – ২১ ভাগ।
    ১৮।বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার – ৫১ ভাগ।
    ১৯।শিল্প কারখানায় প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার – ২২ ভাগ।
    ২০।বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে জ্বালানি হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার – ১ ভাগ।
    ২১।বাসা বাড়িতে রান্নার প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার – ১১ ভাগ।
    ২২।মাটির কোন স্তরে উদ্ভিদ ও প্রানীর পচন শুরু হয় – হরাইজোন A।
    ২৩।সবচেয়ে কঠিন খনিজ – হীরা।
    ২৪।কোয়ার্টজের অপর নাম – সিলিকন ড্রাই অক্সাইড (SiO2)।
    ২৫।কার্বনের রুপভেদ – ২টি।
    ২৬।পেট্রোলিয়ামকে পরিশোধনের জন্য আংশিক পাতন প্রক্রিয়ার তাপমাত্রা ব্যবহার হয় – ৪০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
    ২৭।মাটিতে বিদ্যমান বায়বীয় পদার্থের পরিমান – ২৫%।
    ২৮।মাটির নিরপেক্ষ হলে এর pH মান – ৭।
    ২৯।মাটির pH এর মান কত হলে জব উৎপাদন সর্বোচ্চ হয় – ৮।
    ৩০।মাটিতে চুন যোগ করা হয় – pH বাড়াতে।
    ৩১।ধাতব মুদ্রা তৈরিতে ব্যবহার হয় – Ag।
    ৩২।ট্যালকম পাউডারে ব্যবহার হয় – Talc।
    ৩৩।আমাদের দেশে জ্বালানী হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহার হচ্ছে – ২০০৩ সাল হতে।
    ৩৪।কয়লা ৩ প্রকার – অ্যানথ্রাসাইট,লিমোনাইট, বিটুমিনাস।
    ৩৫।কয়লা উত্তোলনের পদ্ধতি – ২ টি।
    ৩৬।প্রাকৃতিক গ্যাসের শতকরা সিস্টেম লস হয় – ৫ ভাগ।
    ৩৭।ওয়াটার প্রুফ দ্রব্য প্রস্তুতে ব্যবহার হয় – বিটুমিন।
    ৩৮।CNG অর্থ – Compressed Natural Gas।
    ৩৯।মাটির ২য় স্তর – হরাইজোন বি / সাবসয়েল।
    ৪০।মাটির ৩য় স্তর – হরাইজোন সি।
    মাটির ৪র্থ স্তর – হরাইজোন ডি।
    # ৯ম__অধ্যায় (১-৪০)
    ১।অ্যানথাক্স রোগ হয় – গবাদিপশুর।
    ২।জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে বাংলাদেশের জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হয় যাবে – ৩০%।
    ৩।সামুদ্রিক প্রবালে জীবনযাপনের উপযোগী তাপমাত্রা – ২২-২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
    ৪।সমুদ্রের পানি ২ মিটার বাড়লে বাংলাদেশের যে পরিমান এলাকা পানির নিচে যাবে – ১/১০ অংশ।
    ৫।জলবায়ু পরিবর্তনের প্রধান কারন – উষ্ণতা বৃদ্ধি।
    ৬।২১০০ সালের মধ্যে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বাড়তে পারে – ১.১-৬.৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
    ৭।বাংলাদেশের সবচেয়ে শক্তিশালী সাইক্লোণ আঘাত হানে – ১৯৯১ সালে (২২৫ কি.মি/ঘণ্টায়)।
    ৮।টর্নেডো শব্দটি এসেছে – স্প্যানিশ ভাষা হতে (দৈর্ঘ্য – ৫-৩০ কি.মি)।
    ৯।ভূমিকম্পের মাত্রা পরিমাপক যন্ত্রের নাম – রিখটার স্কেল।
    ১০।খাদ্য ঘাটতির কারনে প্রতিবছর খাদ্য আমদানি করতে হয় – ২ মিলিয়ন মেট্রিক টন।
    ১১।যে রাসায়নিক দ্রব্য বাতাশে ছড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ কমানো যায় – সিলভার আয়োডাই (AgI)।
    ১২।সুনামি – জাপানি শব্দ।
    ১৩।সাইক্লোন তৈরি হতে সাগরের তাপমাত্রা প্রয়োজন – ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
    ১৪।আমেরিকাতে ঘূর্ণিঝড়কে বলে – হারিকেন।
    দূরপ্রাচ্যের দেশগুলো ঘূর্ণিঝড়কে বলে – টাইফুন।
    ১৫।বাতাশে অক্সিজেন ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে – ৪০-৫০ সেকেন্ড।
    ১৬।গত ১০০ বছরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে – ০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
    ১৭।ভূমিকম্পের ফলে বাংলাদেশের যে নদীর গতিপথ পরিবর্তন হয় – ব্রহ্মপুত্র।
    ১৮।জীবানু জন্মানোর সহায়ক তাপমাত্রা – ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
    ১৯।সমুদ্রের পানির উচ্চতা ৪৫ সে.মি বাড়লে সুন্দরবন তলিয়ে যাবে – ৭৫%।
    ২০।২০১০ সেন্টমার্টিন দ্বীপের প্রবাল বিলীন হয়ে যায় – ৭০ ভাগ।
    ২১।বাংলাদেশের নদীর মধ্যে ভারত,নেপাল,ভুটানে উৎপত্তি লাভ করছে – ৫৮ টি।
    ২২।বাংলাদেশের একমাত্র ম্যানগ্রোভ বন – সুন্দরবন।
    ২৩।বেশি প্রবাল পাওয়া যায় – সেন্টমার্টিনে।
    ২৪।২০৫০ সালে লবণাক্ততার পরিমান হবে – ১৬%।
    ২৫।IPCC- Intergovernmental Panel on Climate Change.
    ২৬।জলবায়ু প্রভাব সম্পর্কিত IPCC সংস্থার মূল্যায়ন রিপোর্টির নাম – AR4।
    ২৭।বিশ্বের জনসংখ্যা – ৬.৬ বিলিয়ন।
    ২৮।কত সালের বন্যায় মানুষের দুভির্ক্ষ দেখা দেয় – ১৯৭৪ সালের।
    ২৯।El-nino শব্দটি সম্পর্কিত – খরার সাথে।
    ৩০।বাংলাদেশে ভয়াবহ খরা হয় – ১৯৭৮-৭৯ সালে।
    সাধারণ জ্ঞানের আরো সাজেশন পেতে ভিজিট করুন
    https://sadiksir.com/?cat=830
    শেয়ার করুন।
    Post Views: ৫৩৩

    Share this:

    • Click to share on Facebook (Opens in new window) Facebook
    • Click to share on X (Opens in new window) X
    কিছু কনফিউজিং প্রশ্নের উওর জেনে নিন ।নয়তো চাকরির পরীক্ষায় বিপদে পড়বেন।

    কিছু কনফিউশন প্রশ্ন এবং উওরঃ ১। ১০ এপ্রিল ১৯৭১ বাংলাদেশকে কয়টিসেক্টরে... আরো পড়ুন

    বিখ্যাত প্রনালীগুলোর নাম মনে রাখার কৌশল। সাধারণ জ্ঞাণ । আর ভুলবেন না।

    ছন্দে ছন্দে প্রণালী ।। ==================== ১.পক প্রণালী – (ভারত শ্রীলঙ্কাকাকে পোক... আরো পড়ুন

    চাকরীর পরীক্ষার জন্য ১০০টি শর্টটেকনিক। এখান থেকে ৪-৫টি কমন পাবেন গ্যারান্টি।

    অসাধারণ ১০০ টি টেকনিক তুলে ধরা হলো যা নিয়োগ পরীক্ষায় অনেক... আরো পড়ুন

    মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যে প্রশ্নগুলো বার বার চাকরির পরীক্ষায় আসে।

    মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ এবং উওর প্রশ্ন : ১৯৭১ সালের ২৫... আরো পড়ুন

    সংবিধানের খুব গুরুত্বপূর্ণ ধারা ও অনুচ্ছেদ।

    বিধানের গুরুত্বপূর্ণ ধারাসমূহঃ ➤ ১নং অনুচ্ছেদঃ বাংলাদেশের নাম ➤ ২নং অনুচ্ছেদঃ... আরো পড়ুন

    টেকনিকে মনে রাখুন সদর দপ্তর । কখনো ভুলবেননা।

    সদর দপ্তর মনে রাখার কৌশল :- ১) যেসব সংস্থার শুরুতে W... আরো পড়ুন

    সর্বাধিক পঠিত সর্বশেষ পাওয়া
  • ইনশাআল্লাহ এই ৫০টি বাগধারা থেকে ১মার্ক কমন পড়ার সম্ভাবনা অনেক।
  • সমাসের শর্ট টেকনিকসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন । চাকরির প্রস্তুতি।
  • যেভাবে সাব-ইন্সপেক্টর বা SI হবেন।
  • অডিটর ও জুনিয়র অডিটর পদের প্রশ্ন পদ্ধতি, মান বণ্টন এবং প্রস্তুতি জানুন:
  • মুদ্রা মনে থাকবে আজীবন : চাকরীর পরীক্ষায় ১মার্ক আসে
  • SSC পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ডাউনলোড করুন।
  • বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস থেকে বাছাইকৃত কমনোপযোগী প্রশ্ন।
  • NTRCA ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার্থীদের জন্য
  • ২২ তম বিসিএস প্রশ্ন সমাধান BCS Question Answer
  • ৪২ তম বিসিএস প্রশ্ন সমাধান | 42th BCS Question Answer
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস মানে কি | বিসিএস ক্যাডার সংখ্যা কতটি
  • MPO ভুক্ত হবার জন্য যেসব ডকুমেন্টস প্রয়োজন।
  • 16th NTRCA Question Solution College
  • 16th NTRCA Question Solution School 2
  • বিসিএস পরীক্ষার যোগ্যতা কি ( শিক্ষাগত, শারিরীক, নাগরিকত্ব, বয়সসীমা)
  • 17th NTRCA Question Solution College
  • ফেসবুক পেজ

    Sadik Sir

    Ads

    যোগাযোগ

    Sadik Sir

    ঠিকানা : সরকারি কলেজ রোড , চুয়াডাঙ্গা , ৭২০০
    হটলাইন নাম্বার : ০১৩০৫-৭৫৪০০২, ০১৭৯৫-২৯২২২৭
    ইমেইল করুন : umrsadik@gmail.com

    • ফেসবুক
    • ইউটিউব
    error: Content is protected !!