আজ বৃহস্পতিবার ১০ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ ২৬শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

  • ফেসবুক
  • ইউটিউব

চাকরির প্রস্তুতি

NTRCA / প্রাইমারি চাকরির স্পেশাল ভিডিও পেতে

এখানে ক্লিক করুন
  • Home
  • বাংলা
  • ইংরেজী
  • গণিত
  • সাধারণ জ্ঞাণ
  • ICT & COMPUTER
  • BCS
  • NTRCA
  • BANK
  • Primary Job
  • CGA
  • NSI
  • SI
  • FOOD
  • Railway
  • পরিবার পরিকল্পনা
  • সমাজসেবা DSS
  • বিগত সালের প্রশ্ন
  • সফলতার গল্প
  • ভাইভা প্রস্তুতি
  • শিক্ষা সংবাদ
  • শিক্ষনীয় গল্প
  • Others News

বাংলাদেশের নাম কীভাবে ‘বাংলাদেশ’ হলো ?

  • সাধারণ জ্ঞাণ
  • ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ১১:২৭ অপরাহ্ণ
  • 1152 views
    বাংলাদেশের নাম যেভাবে ‘বাংলাদেশ’ হলো  পড়ুন….
    এই দেশের নাম বাংলাদেশ রাখার পেছনে রয়েছে হাজার বছরের ইতিহাস। কীভাবে এই দেশের নাম বাংলাদেশ রাখা হল – এ বিষয়টিকে ইতিহাসের কয়েকটি পরিক্রমায় ভাগ করে বিশ্লেষণ করেন ইতিহাসবিদরা।
    বিবিসি বাংলার সাথে আলাপকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেনও “বাংলাদেশ” শব্দের উৎপত্তিগত ব্যাখ্যা দেন।
    যেখানে “বাংলা” শব্দের উৎপত্তি হয়েছে সংস্কৃত শব্দ “বঙ্গ” থেকে। আর্যরা “বঙ্গ” বলে এই অঞ্চলকে অভিহিত করতো বলে ইতিহাস থেকে জানা যায়।
    তবে বঙ্গে বসবাসকারী মুসলমানরা এই “বঙ্গ” শব্দটির সঙ্গে ফার্সি “আল” প্রত্যয় যোগ করে। এতে নাম দাঁড়ায় “বাঙাল” বা “বাঙ্গালাহ্”।
    “আল” বলতে জমির বিভক্তি বা নদীর ওপর বাঁধ দেয়াকে বোঝাতো।
    ইতিহাসবিদ আবুল ফজলের উদ্ধৃতি দিয়ে সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, “মুসলমান শাসনামলে বিশেষ করে ১৩৩৬ থেকে ১৫৭৬ সাল পর্যন্ত সুলতানি আমলে এবং ১৫৭৬ সালে মোঘলরা বাংলা দখল করার পরে এই অঞ্চলটি বাঙাল বা বাঙালাহ নামেই পরিচিতি পায়।”
    তবে বাংলা, বাঙাল বা দেশ – এই তিনটি শব্দই ফার্সি ভাষা থেকে এসেছে। কোনটিই বাংলা শব্দ নয়।
    এরপর বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রাজারা দখলদারিত্বের সময় এই বাংলাকে বিভিন্ন নাম দেন।
    শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজুদ্দৌলাও বাংলা, বিহার, উড়িষ্যা, আসামের মতো কয়েকটি প্রেসিডেন্সি নিয়ে নাম দিয়েছিলেন “বঙ্গ”।
    ব্রিটিশ শাসনামলে এই অঞ্চলের নাম হয় বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি।
    এরপর ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের সময় গোটা বাংলায় একটা প্রশাসনিক বিভাজন হয়। বাংলার পশ্চিম অংশ হয়ে যায় পশ্চিম বঙ্গ এবং পূর্ব অংশ হয়ে যায় পূর্ব বাংলা।
    ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের পর ১৯৪৭ সালে বঙ্গ-প্রদেশ ভারত ও পাকিস্তানে বিভক্ত হল। সে সময় পাকিস্তানিরা পূর্ব বাংলার নাম দিতে চাইলো পূর্ব পাকিস্তান।
    কিন্তু এ নিয়ে সেই সময় থেকেই বিতর্ক শুরু হয়। আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ১৯৫২ সালে পূর্ব পাকিস্তানের মাতৃভাষা হিসেবে স্বীকৃতি পায় বাংলা।
    এরপর ১৯৫৭ সালে করাচীতে পাকিস্তানের গণপরিষদের তরুণ সদস্য শেখ মুজিবুর রহমান বক্তৃতা দেয়ার সময় “পূর্ব পাকিস্তান” নামটির প্রতিবাদ করে বলেন যে, পূর্ব বাংলা নামের একটি ইতিহাস ও ঐতিহ্য আছে।
    “আর যদি পূর্ব পাকিস্তান নাম রাখতেই হয়, তাহলে বাংলার মানুষের জনমত যাচাই করতে হবে। তারা নামের এই পরিবর্তন মেনে নিবে কিনা – সেজন্য গণভোট নিতে হবে।”
    তারপর ১৯৬২ সালে সিরাজুল আলম খানের নেতৃত্বে নিউক্লিয়াস নামে ছাত্রলীগের একটি গোপন সংগঠন প্রতিষ্ঠা পায়। যারা স্বাধীনতার পক্ষে চিন্তাভাবনা করতো। তারা এই অঞ্চলকে বলতেন স্বাধীন পূর্ব বাংলা।
    এরপর আসে ১৯৬৯ সাল। শুরু হয় আইয়ূব পতন আন্দোলন। সেসময় গণঅভ্যুত্থানে স্লোগান দেয়া হয় “বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো।”
    ইতিহাস অনুযায়ী, ওই প্রথম পূর্ব বাংলাকে “বাংলাদেশ” নামে অভিহিত করা হয়।
    পরে ১৯৬৯ সালের ৫ই ডিসেম্বর গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দির ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন, “আমাদের স্বাধীন দেশটির নাম হবে বাংলাদেশ”।
    ওই বৈঠকে আওয়ামী লীগের নেতারা বিভিন্ন নাম প্রস্তাব করেন। পরে শেখ মুজিবুর রহমান “বাংলাদেশ” নামটি প্রস্তাব করলে তাতে সবাই একবাক্যে সায় দেন।
    এই নাম দেয়ার কারণ হিসেবে তিনি বলেছিলেন, ১৯৫২ সালে সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত বাংলা ভাষা থেকে “বাংলা”, এরপর স্বাধীন দেশের আন্দোলন সংগ্রাম থেকে দেশ। এই দুটো ইতিহাস ও সংগ্রামকে এক করে “বাংলাদেশ” নামকরণ করা হয়।
    এরপরও নথিপত্র-গুলোয় পূর্ব পাকিস্তান লিখতে হলেও কেউ মুখে পূর্ব পাকিস্তান উচ্চারণ করতেন না। সবাই বলতেন বাংলাদেশ।
    সেই থেকে এই দেশকে আর কেউ পূর্ব পাকিস্তান বলেনি। সবাই বাংলাদেশ হিসেবেই মনে-প্রাণে স্বীকৃতি দিয়েছিল বলে জানান ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন।
    তারপর মুজিবনগর সরকার স্বাধীনতার যে ঘোষণা প্রচার করে – তাতেও বলা হয় এই দেশটির নাম হল “বাংলাদেশ”।
    এরপর ১৯৭২ এর চৌঠা নভেম্বর যখন প্রথম সংবিধান প্রণীত ও গৃহীত হয় সেই সময়ও দেশটির সাংবিধানিক নাম দেয়া হয় “বাংলাদেশ”।
    এছাড়া উনিশ শতকের সাহিত্যে অবিভক্ত বাংলাকে “বঙ্গদেশ” বা “বাংলাদেশ” বলা হতো।
    বঙ্কিমচন্দ্রের সাহিত্যে “বঙ্গদেশ” শব্দের উল্লেখ আছে।
    কাজী নজরুল ইসলাম তিরিশের দশকে তার কবিতায় “বাংলাদেশ” নামটি ব্যবহার করেছেন।
    আবার সত্যজিতের চলচ্চিত্রেও উচ্চরিত হয়েছে “বাংলাদেশ” নামটি।
    অন্যদিকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলাকে আখ্যায়িত করেছেন “সোনার বাংলা” বলে আর জীবনানন্দ দাস বলেছেন “রূপসী বাংলা”।

    ©বিবিসি বাংলা

    চাকরির ফ্রি সাজেশন পেতে এই লিঙ্কটি ভিজিট করুন

    WWW.SADIKSIR.COM

    সাধারণ জ্ঞান: ফেব্রুয়ারি–২০২৫।। বাংলাদেশ ও আর্ন্তজাতিক বিশ্ব

    সাধারণ জ্ঞান: ফেব্রুয়ারি–২০২৫।। বাংলাদেশ ও আর্ন্তজাতিক বিশ্ব আরো পড়ুন

    সীমারেখা মনে রাখুন টেকনিকে: সাধারণ জ্ঞান

    ১। সূত্র: ডুরান আপা। ব্যাখ্যা : ডুরান= ডুরান্ড লাইন, আপা- আফগানিস্তান... আরো পড়ুন

    বাংলাদেশের ৮টি বিভাগের জেলার নাম মনে রাখার টেকনিক

    বরিশাল বিভাগ: সূত্রঃ পপির বর ঝাল ভালবাসে। ১) প=পটুয়াখালী ২) পি=পিরোজপুর... আরো পড়ুন

    সৌরজগত পরিচিতি : বাছাইকৃত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোওর

    ✪ প্রশ্নঃ বর্তমানে সৌরজগতে গ্রহের সংখ্যা কয়টি এবং কী কী? ➦... আরো পড়ুন

    কম্পিউটার ও তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি (ICT) থেকে বাছাইকৃত খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোওর।

    এই ৪০০ টার বাইরে  প্রতিযোগিতামুলক পরীক্ষায় কম্পিউটার ও আই.সি.টি এর জন্যে... আরো পড়ুন

    মুক্তিযুদ্ধের ১১ সেক্টর কমান্ডার নাম মনে রাখার সহজ উপায়:

    মুক্তিযুদ্ধের ১১ সেক্টর কমান্ডার নাম মনে রাখার সহজ উপায়: ছন্দ :-... আরো পড়ুন

    সর্বাধিক পঠিত সর্বশেষ পাওয়া
  • ইনশাআল্লাহ এই ৫০টি বাগধারা থেকে ১মার্ক কমন পড়ার সম্ভাবনা অনেক।
  • সমাসের শর্ট টেকনিকসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন । চাকরির প্রস্তুতি।
  • যেভাবে সাব-ইন্সপেক্টর বা SI হবেন।
  • অডিটর ও জুনিয়র অডিটর পদের প্রশ্ন পদ্ধতি, মান বণ্টন এবং প্রস্তুতি জানুন:
  • মুদ্রা মনে থাকবে আজীবন : চাকরীর পরীক্ষায় ১মার্ক আসে
  • SSC পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ডাউনলোড করুন।
  • বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস থেকে বাছাইকৃত কমনোপযোগী প্রশ্ন।
  • NTRCA ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার্থীদের জন্য
  • সাম্প্রতিক আন্তর্জাতিক সাধারণ জ্ঞান
  • বাংলাদেশ সম্পর্কে মোট ১০০ টি সাধারন জ্ঞান
  • ১০তম শিক্ষক নিবন্ধন প্রশ্ন সমাধান (কলেজ পর্যায়) পরীক্ষার তারিখঃ ৩১ মে ২০১৪ প্রশ্ন সংখ্যঃ ১০০
  • ১০তম শিক্ষক নিবন্ধন প্রশ্ন সমাধান (স্কুল পর্যায়-২) পরীক্ষার তারিখঃ ৩০ মে ২০১৪ প্রশ্ন সংখ্যঃ ১০০
  • ১০তম শিক্ষক নিবন্ধন প্রশ্ন সমাধান (স্কুল পর্যায়) পরীক্ষার তারিখঃ ৩০ মে ২০১৪ প্রশ্ন সংখ্যঃ ১০০
  • ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন প্রশ্ন সমাধান (কলেজ পর্যায়) পরীক্ষার তারিখঃ ৩০ ডিসেম্বর ২০২২ প্রশ্ন সংখ্যঃ ১০০
  • ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন প্রশ্ন সমাধান (স্কুল পর্যায়-২) পরীক্ষার তারিখঃ ৩০ ডিসেম্বর ২০২২ প্রশ্ন সংখ্যঃ ১০০
  • ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন প্রশ্ন সমাধান (স্কুল পর্যায়) পরীক্ষার তারিখঃ ৩০ ডিসেম্বর ২০২২ প্রশ্ন সংখ্যঃ ১০০
  • ফেসবুক পেজ

    Sadik Sir

    যোগাযোগ

    Sadik Sir

    ঠিকানা : ঢাকা ১২০০
    হটলাইন নাম্বার : ০১৯১০-৪৮৩৪১১, ০১৭১১-৬২০৬১৯
    ইমেইল করুন : umrsadik@gmail.com

    • ফেসবুক
    • ইউটিউব