আজ শুক্রবার ১৪ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ ১লা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আরাফাত আবদুল্লাহ : অনেককেই দেখেছি। একটা ভালো রেজাল্ট ছিল। একটা ভালো প্রতিষ্ঠান থেকে পড়াশোনা শেষ করেছে। কিন্তু গ্র্যাজুয়েট হওয়ার কয়েক বছর পরেও চাকরি না পাওয়ায় হতাশ হয়ে হাল ছেড়ে দিয়েছে।
ভাবতে অবাক লাগে ৩.৫ সিজিপিএ পাওয়া একটা ছেলে বিসিএস থেকে তিন তিন বার রিজেক্ট হয়ে এসেছে। আমাদের হলে একজন ভাই থাকতেন। তার রুমে গেলে আমরা বুঝতাম বিসিএস কি জিনিস। বিসিএসের পড়া কেমন হওয়া উচিত। সারা রুমের দেয়ালে হাবিজাবি লিখা।
বিভিন্ন তথ্য কখনো খাতা, কখনো রুমের দেয়াল যখন যেখানে পেরেছেন লিখে রেখেছেন। অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে এই মানুষটা চার বার বিসিএস দিয়ে একবারও টেকেনি। সর্বশেষ বিসিএসে তিনি ভাইভা থেকে আউট হয়েছেন।
আবার গড় পড়তা রেজাল্ট করেও অনেকে ভালো পজিশনে আছেন। যে ছেলেটাকে কেউ জীবনেও গোনায় ধরতো না সে কিনা চাকরি পেয়েছে সবার আগে।
আমার ডিপার্টমেন্টের এক ভাই রিইউনিয়নে এসে একবার নিজের কথা বলেছিলেন উনাকে বলা হতো সাপ্লি কমিটির চেয়ারম্যান। প্রত্যেক ইয়ারে পরীক্ষা দিতেন আর ২/৩ টা করে সাপ্লি রেখে আসতেন। জীবনে একবারই বিসিএস দিয়েছেন তিনি। এবং ওই একটা বিসিএসেই চতুর্থ পজিশন নিয়ে ফরেনে ঢুকে গেছেন। অথচ উনার ব্যাচের অন্যদের কোন খবর নেই।রেজাল্ট, সিজিপিএ, এগুলো ভালো রাখা জরুরী। এগুলো ভালো থাকলে আত্মবিশ্বাসটা বাড়ে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কিন্তু পরিশ্রমটাই আসল কথা। মাথা খাটিয়ে কাজ করলে মার্কশিট দিয়ে কাউকে আটকে রাখা যায় না।শুভ কামনা সেই সকল মানুষদের প্রতি যারা মার্কশিট দেখে হীনমন্যতায় না ভুগে বরং আরো কঠিনভাবে কাজে ঝাপিয়ে পড়েছেন।
আরাফাত আবদুল্লাহ
(মধ্যরাতের অশ্বারোহী)
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চাকরির ফ্রি সাজেশন পেতে এই লিঙ্কটি ভিজিট করুন
ফাতিমা আলম মেঘলা। পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা ওই ছাত্রী... আরো পড়ুন
প্রার্থীর নামঃ রুকুনুজ্জামান তাহমিদ আমি -অনুমতি নিয়ে ঘরে... আরো পড়ুন
নিসুজ্জামান স্যারঃ আমি ১৮ বছর ধরে BCS Confidence এ পড়াই। তাছাড়া... আরো পড়ুন
স্বাগতা ভট্টাচার্য্য; ৩৪তম বিসিএস উত্তীর্ণ হয়ে পুলিশ ক্যাডারে আছেন। বাবা সব্যসাচী ভট্টাচার্য্য,... আরো পড়ুন
আটবার বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হাসান। শেষ পর্যন্ত... আরো পড়ুন
বিসিএস ক্যাডার হওয়া একজন চাকুরি প্রার্থীর কাছে খুবই আরাধ্য বটে। কিন্তু... আরো পড়ুন