আজ রবিবার ৮ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ ২৫শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

  • ফেসবুক
  • ইউটিউব

চাকরির প্রস্তুতি

NTRCA / প্রাইমারি চাকরির স্পেশাল ভিডিও পেতে

এখানে ক্লিক করুন
  • Home
  • বাংলা
  • ইংরেজী
  • গণিত
  • সাধারণ জ্ঞাণ
  • ICT & COMPUTER
  • BCS
  • NTRCA
  • BANK
  • Primary Job
  • CGA
  • NSI
  • SI
  • FOOD
  • Railway
  • পরিবার পরিকল্পনা
  • সমাজসেবা DSS
  • বিগত সালের প্রশ্ন
  • সফলতার গল্প
  • ভাইভা প্রস্তুতি
  • শিক্ষা সংবাদ
  • শিক্ষনীয় গল্প
  • Others News

১০ পরামর্শ প্রথমবারের মতো বিসিএসে অংশগ্রহণকারীদের জন্য

  • BCS
  • ২৯ ডিসেম্বর, ২০২১ ১০:২৬ অপরাহ্ণ
  • 479 views

    ৩৪তম বিসিএস পরীক্ষায় প্রশাসন ক্যাডারে প্রথম হয়েছিলেন মুনিয়া চৌধুরী। কীভাবে তিনি বিসিএসে এলেন, পড়াশোনা করেছেন কীভাবে, অন্যদের কীভাবে পড়াশোনা করা দরকার—এসব নিয়ে কথা বলেছেন তিনি। সম্প্রতি তিনি চাকরি ও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাসিক ম্যাগাজিন চলতি ঘটনা: বাংলাদেশ ও বিশ্ব-এর প্রকাশনা উৎসবে এসেছিলেন। ওই অনুষ্ঠানে ‘স্বপ্ন নিয়ে’র জন্য তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মোছাব্বের হোসেন।

    আপনার নিজের সম্পর্কে কী বলে শুরু করতে চান? মুনিয়া চৌধুরী: ২০০৮ সালে এইচএসসির পর সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট হিসেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলাম। কিন্তু ব্যক্তিগত কারণে আমি ১০ দিনের মাথায় চলে আসি। তখন আমার মনে হয়েছিল এক দিন আগেও তো নৌবাহিনীর একজন সদস্য হিসেবে আমার পরিচয় ছিল, কিন্তু এখন আমি কিছুই না। ওই বছরই আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে ভর্তি হই। সেখান থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করি। আমি দুই পরীক্ষাতেই প্রথম হয়েছিলাম। কিন্তু শিক্ষকতা পেশায় কখনো যাব, সেটা প্রথম থেকে ভাবিনি।

    কীভাবে বিসিএসে এলেন?

    মুনিয়া: আমার বাবা ছিলেন বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের চাকরিজীবী। তাঁকে দেখে দেখে আমারও মন টানছিল, আমিও তাঁর মতো হবে। কিন্তু বিসিএস তো সহজ কোনো বিষয় নয়। হব বললেই তো আর হওয়া যায় না। আমার কাছে মনে হয় এটি খুবই অনিশ্চিত একটি বিষয়। কারণ, আমার চেয়েও অনেক মেধাবী এই পরীক্ষায় অংশ নেন। সেটা দেখেছি যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে পড়তাম। দেখতাম প্রচুর মেধাবী বিসিএসের জন্য পড়ছেন। আমার মনে হয়েছে, বিসিএসে উত্তীর্ণ হতে পারাটা অনেক বেশি সৌভাগ্যের বিষয়। সেখানে মেধা দরকার হয়। সেখানে প্রস্তুতি থাকতে হয় ও সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদও দরকার হয়।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করার পর আমি পূর্ণ বৃত্তি নিয়ে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স অব পাবলিক হেলথ বিষয়ে আমার দ্বিতীয় স্নাতকোত্তর শেষ করি। সেটা শুরু করার আগে থেকেই আসলে আমি বিসিএসের প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। দ্বিতীয় মাস্টার্স করার সময় কিছুদিন আমি শিক্ষকতাও করেছি। আমি ৩৪তম বিসিএসে অংশ নিই। এটা শুরুর সময় অর্থাৎ প্রিলিমিনারি পরীক্ষা থেকে চাকরিতে যোগদানের সময় পর্যন্ত সাড়ে তিন বছর সময় লেগেছিল। এই সাড়ে তিন বছরে আসলে আমি পড়ালেখার ভেতরেই ছিলাম।

    এর মধ্যেই আবার একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সিনিয়র অফিসার হিসেবেও কাজ করেছি। চাকরি আসলে বেশ কয়েকটি করা হয়েছে। কিন্তু মনটা সব সময় পড়েছিল ক্যাডার সার্ভিসের দিকেই। আমি মনে করি, বিসিএসে উত্তীর্ণ হতে হলে এই প্যাশন থাকতেই হবে। শুধু পড়লেই হবে না। যেমন আমি পড়েছি, আমি দিয়েছি, আমি হয়ে যাব, বিষয়টা আসলে এমন নয়। আসলে প্যাশনটা এমনই হতে হবে, আমি হতে চাই। আমার মনে হয়েছিল আমি অনেক পেশায় যেতে পারব। কিন্তু আমার এটাও মনে হয়েছে, এই বিসিএসেই আমি যেতে চাই, আর এটির মাধ্যমেই আমি দেশের সেবা করতে পারব। তাই এটিতে আসতে এতটা উদ্‌গ্রীব ছিলাম। এখানে একটি কথা আমি বলব, যার যেটা প্যাশন, যে যেটা হতে চায়, সেটির পেছনেই সময় দেওয়া উচিত। সেভাবেই নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। তাহলে লক্ষ্যে পৌঁছানোটা অনেকটাই সহজ হবে।

    আপনি কীভাবে বিসিএসের প্রস্তুতি নিয়েছেন? অন্যদের জন্য আপনার কী পরামর্শ?

    মুনিয়া: প্রস্তুতির বিষয়ে অনেকে অনেক কথা বলেন। কেউ বলে, ১৮ ঘণ্টা পড়তে হবে, কেউ বলে ১৫ ঘণ্টা পড়তে হবে। আসলে আমি মনে করি, এটা নিজের কাছে। কারও পড়ার ধরন অনুসরণ করার দরকার নেই। সবাই সবার মতো হবে না, এটাই স্বাভাবিক। একেকজনের পড়াশোনা করার ধরন আলাদা। কেউ যদি বুঝতে পারে তার ধরনটা কেমন, সেটা মেনেই প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। আমি যেমন একটানা পড়তে পারি না। পড়ার মাঝে মাঝে এক ঘণ্টা বিরতি নিতাম। পড়ার পাশাপাশি আমি লিখেও রাখতাম।

    প্রিলিমিনারির সময় আমি কোনো কিছু পড়লে তা একটু বিস্তারিত পড়তাম। কেননা, লিখিত পরীক্ষার জন্য খুব একটা সময় পাওয়া যায় না। আমি কোনো বিষয়ে পড়ার সময় ইন্টারনেট থেকে বা রিলেটেড বই থেকে বিস্তারিত পড়ার চেষ্টা করতাম। আমার প্রিলির প্রস্তুতি শুরু করেছি বাংলাদেশের সংবিধান পড়ার মধ্য দিয়ে। কারণ এটি কেবল প্রিলি নয়, লিখিত বা ভাইভাতেও কাজে লাগে। নাগরিক হিসেবেও এটা আমাদের পড়া উচিত।

    লিখিত পরীক্ষার সময় চেষ্টা করেছি পয়েন্ট পয়েন্ট করে লিখতে। যেমন জাতিসংঘের কোনো সংস্থা নিয়ে লেখার সময় প্রথমে এটার পূর্ণ নাম, গঠনের সাল, মূল উদ্দেশ্য—এগুলো লিখে পরে ফিচার আকারে লিখতাম। আমি লেখার সময় সব প্রশ্নের সমানভাবে উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছি। কোনো প্রশ্নে বেশি, আবার কোনো প্রশ্নে কম লেখা লিখিনি। সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছি।

    শিক্ষক যেন আমার লেখা দেখেই বুঝতে পারেন, এটা অন্যদের থেকে আলাদা। তাহলে ভালো নম্বর আসবে। আমি সেভাবেই লিখিত পরীক্ষা দিয়েছি। এ ছাড়া বিজ্ঞানের বেলায় উত্তরের সঙ্গে চিত্র দেওয়ার চেষ্টা করেছি। পড়ার জন্য মাধ্যমিকের পাশাপাশি উচ্চমাধ্যমিকের বোর্ড বই অনুসরণ করেছি। কেননা, সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য মাধ্যমিকের বই যথেষ্ট নয়। লিখিত পরীক্ষার ক্ষেত্রে একটি বিষয় করেছি সেটা হলো, কোনো বিষয়ে পড়ার সময় ডায়েরিতে সংশ্লিষ্ট কোট বা বাণী বা বিখ্যাত ব্যক্তির উক্তি পড়েছি। ওই লেখা লেখার সময় ওই সব উক্তি বা কথা দিয়ে শুরু করেছি।

    ভাইভার প্রস্তুতি কেমন হতে হয়?

    মুনিয়া: ভাইভার সময় একটি বিষয় আমি শিখেছি বোর্ডে ওভারস্মার্ট বা ওভারকনফিডেন্ট হওয়া যাবে না। বোর্ডের সদস্যরা যদি এটা বুঝতে পারেন, পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ দুটো বিষয়ই আছে, তাহলে তা নেতিবাচক হবে। প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় আমি নার্ভাস ছিলাম না। আমি মনে করি, আমি যা পারি তা-ই বলব। ভাইভাতে সবার সেরা হতে চাওয়াটা বোকামি, দিতে হবে নিজের সেরাটা।

    আমি বিসিএস দেওয়ার আগে দ্য পারস্যুট অব হ্যাপিনেস সিনেমাটা দেখেছিলাম। সেটি আমাকে আত্মপ্রত্যয়ী করেছে। সেখানে দেখা যায় নায়ক কীভাবে চাকরির বোর্ডে নিজেকে উপস্থাপন করেন। বোর্ডের সদস্যরা জানেন প্রার্থী সবকিছু জানেন না, সেটা তাঁরা আশাও করেন না। তাই আপনি কিছু না জানলেও তাতে সমস্যা নেই। আপনি যে জানেন না, সেটাই ইতিবাচকভাবে বলুন।

    নিজের পরিবার সম্পর্কে বলুন। মুনিয়া: আমার দুই সন্তান। আমার স্বামী মো. আশরাফ সাদেক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক। বাবা সরকারের সাবেক সচিব চৌধুরী মো. বাবুল হাসান। মা শাহীনা চৌধুরী গৃহিণী। আমরা তিন বোন এক ভাই।

    বিসিএস, প্রাইমারি,  নিবন্ধন, রেলওয়ে, CGA, NSI ও অন্যান্য চাকরির সাজেশন পেতে জয়েন করুন এই গ্রুপে

    https://www.facebook.com/groups/780572335479000

    বিসিএস পরীক্ষার আগে যে কাজগুলো করবেন!

    কম সময়ে কীভাবে প্রস্তুতি নেওয়া যায়, এ বিষয়ে কিছু পরামর্শ তুলে... আরো পড়ুন

    রিয়েল বিসিএস ভাইভার অভিজ্ঞতা পড়ুন

    ৪১তম বিসিএস ভাইভা অভিজ্ঞতা: প্রার্থীর নাম ঃ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বোর্ড:... আরো পড়ুন

    দিনে সংসার, রাতে পড়াশোনা :করেছি বিসিএস ক্যাডার জান্নাত!

    অদম্য মেধাবী জান্নাত। এক’দিকে সংসার, অন্যদিকে সর’কারি চাকরি। এতকিছু সামলেও পূরণ... আরো পড়ুন

    ৩৮তম বিসিএস এর সফল ভাইভা অভিজ্ঞতা

          প্রার্থীর নামঃ রুকুনুজ্জামান তাহমিদ আমি -অনুমতি নিয়ে ঘরে... আরো পড়ুন

    বিসিএস ক্যাডার হতে চাইলে যে বইগুলো পড়তেই হবে!

    বিসিএস ক্যাডার হওয়া একজন চাকুরি প্রার্থীর কাছে খুবই আরাধ্য বটে। কিন্তু... আরো পড়ুন

    BCS এর কোন ক্যাডারে কেমন লাভ জেনে নিন

    এমন একটা সময় ছিল যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা ছেড়েও এদেশের তরুণরা... আরো পড়ুন

    সর্বাধিক পঠিত সর্বশেষ পাওয়া
  • ইনশাআল্লাহ এই ৫০টি বাগধারা থেকে ১মার্ক কমন পড়ার সম্ভাবনা অনেক।
  • সমাসের শর্ট টেকনিকসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন । চাকরির প্রস্তুতি।
  • যেভাবে সাব-ইন্সপেক্টর বা SI হবেন।
  • অডিটর ও জুনিয়র অডিটর পদের প্রশ্ন পদ্ধতি, মান বণ্টন এবং প্রস্তুতি জানুন:
  • মুদ্রা মনে থাকবে আজীবন : চাকরীর পরীক্ষায় ১মার্ক আসে
  • SSC পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ডাউনলোড করুন।
  • বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস থেকে বাছাইকৃত কমনোপযোগী প্রশ্ন।
  • NTRCA ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার্থীদের জন্য
  • ১৪তম শিক্ষক নিবন্ধন প্রশ্ন সমাধান (স্কুল পর্যায়) পরীক্ষার তারিখঃ ২০১৭ প্রশ্ন সংখ্যঃ ১০০
  • ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধন প্রশ্ন সমাধান (কলেজ পর্যায়) পরীক্ষার তারিখঃ ১৩মে ২০১৬ প্রশ্ন সংখ্যঃ ১০০
  • ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধন প্রশ্ন সমাধান (স্কুল পর্যায়-২) পরীক্ষার তারিখঃ ১৩মে ২০১৬ প্রশ্ন সংখ্যঃ ১০০
  • ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধন প্রশ্ন সমাধান (স্কুল পর্যায়) পরীক্ষার তারিখঃ ১৩মে ২০১৬ প্রশ্ন সংখ্যঃ ১০০
  • ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন প্রশ্ন সমাধান (স্কুল পর্যায় – ২) পরীক্ষার তারিখঃ ১২ জুন ২০১৫ প্রশ্ন সংখ্যঃ ১০০
  • ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন প্রশ্ন সমাধান (কলেজ পর্যায়)
  • ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন প্রশ্ন সমাধান (স্কুল পর্যায়) পরীক্ষার তারিখঃ ১২ জুন ২০১৫ প্রশ্ন সংখ্যঃ ১০০
  • ১১তম শিক্ষক নিবন্ধন প্রশ্ন সমাধান (কলেজ পর্যায়) পরীক্ষার তারিখঃ ১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ প্রশ্ন সংখ্যঃ ১০০
  • ফেসবুক পেজ

    Sadik Sir

    যোগাযোগ

    Sadik Sir

    ঠিকানা : ঢাকা ১২০০
    হটলাইন নাম্বার : ০১৩০৫-৭৫৪০০২, ০১৭৯৫-২৯২২২৭
    ইমেইল করুন : umrsadik@gmail.com

    • ফেসবুক
    • ইউটিউব