আজ শুক্রবার ২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
রেজোয়ান ইফতেকার। ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজ থেকে অনার্স মাস্টার্স শেষ করেছেন। তবে কোনদিন প্রাইভেট কিংবা কোচিং করেননি। এমনকি ব্যবহার করেননি মোবাইলও। নিজের চেষ্টায় পড়াশোনা করে এবার ৩৮তম বিসিএসে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন তিনি।প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন শিক্ষিকা মায়ের এই মেধাবী সন্তান। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেও তিনি স্বপ্নজয় করে নিয়েছেন। জানা গেছে, রেজোয়ানের বাড়ি ময়মনসিংহের নান্দাইল পৌরসভার চণ্ডীপাশা নতুন বাজার এলাকায়। ব্যবসায়ী বাবা ইফতেকার হোসেন বাবুল ও মাধ্যমিক স্কুলশিক্ষিকা কুলসুম ইফতেকারের সন্তান। দুই ভাইয়ের মধ্যে সে বড়। ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন দেখতেন চিকিৎসক হওয়ার। কিন্তু একটা জেদের কারণে সেই লক্ষ্য পাল্টে যায়।
বিসিএস ক্যাডার হওয়ার স্বপ্ন দেখতে থাকেন তিনি। অবশেষে তার সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। ছোট থেকেই ছিলেন মেধাবী। স্থানীয় বিদ্যালয় থেকে পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণিতে পেয়েছেন মেধাবৃত্তি। ২০০৭ সালে এসএসসিতে জিপিএ ৫। ২০০৯ সালে এইচএসসিতে ৪.৮০। আর আনন্দমোহন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১৪-১৫ সালের অনার্সে ৩.০৮ এবং মাস্টার্সে ৩.১৩ পেয়েছেন। রেজোয়ান জানান, তিনি কখনো মোবাইল ফোন ব্যবহার করেননি। নিজের প্রয়োজনে বন্ধুদের মোবাইল ব্যবহার করতেন ক্ষণিকের জন্য। অনার্স-মাস্টার্স শেষ করেছেন নিজের মতো করে
সব ক্ষেত্রেই সফলতা পেয়েছেন। অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে তিনি বসে থাকেননি। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ইন্টারভিউ দিয়েই চাকরি পেয়ে যান। স্থানীয় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যোগ দেন সহকারী শিক্ষক হিসেবে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে চাকরিতে যোগ দিয়ে মে মাসের বেতন পেয়ে তিনি জীবনের প্রথমবারের মতো নেন একটি মোবাইল ফোন।
কম সময়ে প্রিলির প্রস্তুতি গুছাতে চাই। এক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক কোন টপিকগুলোকে গুরুত্ব... আরো পড়ুন
প্রার্থীর নামঃ রুকুনুজ্জামান তাহমিদ আমি -অনুমতি নিয়ে ঘরে... আরো পড়ুন
পরীক্ষার সর্বশেষ প্রস্তুতি নিয়ে লিখেছেন ৩৬তম বিসিএসের সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে কর্মরত... আরো পড়ুন
ছেলেটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সদ্য পাশ করেছে। পাশ করেই বিসিএস পরীক্ষা... আরো পড়ুন
৩৪তম বিসিএস পরীক্ষায় প্রশাসন ক্যাডারে প্রথম হয়েছিলেন মুনিয়া চৌধুরী। কীভাবে তিনি... আরো পড়ুন
রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, “একের সহিত অন্যের মিলনকে সাহিত্য বলে।” কিন্তু আমরা একের... আরো পড়ুন